You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেওয়ালে পিঠ, সামনে এগোনোর সময় এখন

দূরপাল্লার বাসের পেছনে কাগজে লিখে কে সেঁটে রেখেছিল জানি না; তবে বয়ানটা আমার বেশ পছন্দ হয়েছিল : ‘বাস লাইনে কাজ করে শান্তি নাইরে বাজান’! আমি তাদের বিরামহীন কষ্টের কাজগুলো নিয়ে অনেক ভেবে দেখেছি, আসলেই এ পেশায় জীবনে শান্তি বলতে কিছুই নেই। স্বাধীনতা আন্দোলন যখন পুরোদমে শুরু হলো, আমি তখন হাইস্কুলের প্রায় শেষপ্রান্তে পৌঁছে গেছি। ভবিষ্যৎ স্বপ্নভরা বুকে মিছিলে যেতাম।

অনেক বড় আশায় বুক বেঁধেছিলাম। কত গর্ব ছিল বুকে! এখন আমি জীবনের প্রান্তসীমায়, এক পা কবরে। বেলাশেষে জীবনের বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে দেশ নিয়ে পেছনে ফিরে তাকাতেই হতাশার রঙিন চাদরে চোখের দৃষ্টি ঢেকে যায়। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেছে। দেখি, পিছু হটার আর জায়গা নেই। জীবনের সেই প্রারম্ভ থেকে আজ পর্যন্ত এ দেশে চলে-ফিরে, বাস্তবতা দেখে, করে-কম্মে, কোনো কিছুতেই কি একদণ্ড শান্তি পেয়েছি? হতাশায় কখনো ভাবি, নিশ্চয়ই আমি অপয়া। আমার জীবনের অতি মূল্যবান সময়গুলো এভাবেই দিনে দিনে পার হয়ে গেল, দেশের জন্য কিছুই করতে পারলাম না। সেই ’৭২ সাল থেকেই দেশটা লাঠিয়াল বাহিনী ও আধিপত্যবাদীদের দখলে। সাধারণ মানুষের চাওয়া-পাওয়া কে-বা শোনে! শিক্ষক মানুষ, শিক্ষামানেরও বিতিকিচ্ছি অবস্থা। এ নিয়ে কারও কি কোনো চিন্তা আছে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন