You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গাজায় চলমান বর্বরতায় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের নির্মমতা-নৃশংসতা

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে। মাঝে অল্প সময়ের জন্য যুদ্ধবিরতি হলেও সেখানে স্থায়ী শান্তি আসেনি। অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি বর্বরতা এতটাই বেশি যে এতে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৫১ হাজার মানুষ নিহত এবং আহত হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার। নিখোঁজ অনেকে। অঞ্চলটির প্রায় ৯০ ভাগ বাড়িঘর বিধ্বস্ত। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার এই প্রকাশ্য প্রদর্শনের ব্যাপকতায় আড়ালে পড়ে গেছে ফিলিস্তিনের আরেক ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে দেশটির নৃশংসতা।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর গাজায় বিধ্বংসী যুদ্ধ শুরু হয়। এর জেরে অধিকৃত পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের জন্যও এক নতুন ও মারাত্মক বাস্তবতা তৈরি হয়েছে। বিশ্বের মনোযোগ গাজার দিকে থাকায় পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সামরিক অভিযান আকার, সংখ্যা ও তীব্রতায় বেড়েছে। সেনাবাহিনী বলছে, তথাকথিত ক্রমবর্ধমান ‘জঙ্গি হুমকি’ মোকাবিলায় তারা এই জোরদার অভিযান চালাচ্ছে।

জাতিসংঘের মানবিক সহায়তাবিষয়ক কার্যালয় ও ইসরায়েলি বসতি পর্যবেক্ষণকারী মানবাধিকার গোষ্ঠী পিস নাওয়ের সংগ্রহ করা তথ্যের ভিত্তিতে পশ্চিম তীরে ইসরায়েল কী ধরনের নারকীয় পরিস্থিতি তৈরি করেছে, তা তুলে ধরা হলো—

গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত বেশির ভাগ ফিলিস্তিনিই ইসরায়েলের কথিত সামরিক অভিযানের সময় মারা গেছে। এই অভিযানগুলো গ্রাম ও শহরে চালানো হচ্ছে। ইসরায়েল বলছে, ‘জঙ্গিবাদ’ দমনে এই অভিযানগুলো প্রয়োজন। নিহতদের অনেকে সংঘর্ষে নিহত ‘জঙ্গি’ ছিল, অথবা পাথর বা পেট্রলবোমা নিক্ষেপকারী যুবক—বলে দাবি ইসরায়েলের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন