You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চট্টগ্রাম টেস্টে জরুরি ‘দাপুটে জয়’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সেই শুরুর দিনগুলোয় বাংলাদেশের ভোগান্তির একজন স্বাক্ষী হাবিবুল বাশার। তার খেলোয়াড়ি জীবন থেকেই শুরু লড়াই করা আর জয়ে রাঙানোর। পরে মাঠের বাইরে থেকে নানা ভূমিকায় তিনি দেখেছেন, বাংলাদেশের কাছে পাত্তাই পায়নি জিম্বাবুয়ে। কিন্তু এত বছর পর সিলেট টেস্টে এমন পরাজয় পোড়াচ্ছে সাবেক এই অধিনায়ককে। ব্যবধানটা বুঝিয়ে দিতে তাই পরের টেস্টে ভূমিধস বিজয়ের বিকল্প দেখেন না তিনি।

১৯৯৭ সাল থেকে চলছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বৈরথ। প্রথম সাত বছর দ্বিপাক্ষিক এই লড়াইয়ে জয় পায়নি বাংলাদেশ। টেস্ট জিততে অপেক্ষা করতে হয় আরও এক বছর। এরপর একটু একটু করে এগোয় বাংলাদেশ। দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা আর বোর্ডের নানা সঙ্কটে ক্রমেই পেছন পানে ছুটতে থাকে জিম্বাবুয়ে।

গত ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে এই লড়াইয়ে যে কোনো সংস্করণে ফেভারিট বাংলাদেশ। তবে সিলেট টেস্টের পারফরম্যান্সে দেখা যায়নি সেই ছাপ। ম্যাচের বেশি ভাগ সময়ে নাজমুল হোসেন শান্তর দলকেই মনে হয়েছে ‘আন্ডারডগ।’

এবারের সফরের আগে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৭টি একাধিক ম্যাচের সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। ২০০১ সালে দুবার ও ২০০৪ সালে সিরিজ জিতেছিল জিম্বাবুয়ে। হিথ স্ট্রিক, ফ্লাওয়ার ভাতৃদ্বয়, অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল, টাটেন্ডা টাইবুদের নিয়ে গড়া ওই সময়ের জিম্বাবুয়ে দলের শক্তিমত্তা ছিল অনেক বেশি। তাদের সঙ্গে তখন পেরে উঠত না বাংলাদেশ।

ধীরে ধীরে পাল্টা জবাব দেওয়া শুরু করে বাংলাদেশ। ২০০৫ সালে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়েকে হারিয়েই নিজেদের ইতিহাসের প্রথম টেস্ট জেতে তারা। পরে সিরিজটিও নিজেদের করে নেয় হাবিবুল বাশারের দল। সেই যে শুরু, এরপর আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ হারেনি বাংলাদেশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন