টিসিবির পণ্য বিক্রিতে ৭ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীদের কেউ বললেন, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কাছ থেকে বিল পেতে দেরি হয়। কেউ জানালেন, দরপত্রের কাজের অনুমোদন (নোট অব অ্যাপ্রুভাল) পেতে বিলম্ব ঘটে। আবার কেউ কেউ পরামর্শ দিলেন, পণ্য সংগ্রহে টিসিবি সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির (ডিপিএম) বদলে উন্মুক্ত দর পদ্ধতিতে (ওটিএম) গেলেই পারে। এক ব্যবসায়ী প্রশ্ন তুললেন, টিসিবি নিজেই কেন সরাসরি পণ্য আমদানি করছে না?
আজ বুধবার সরকারি সংস্থা টিসিবি আয়োজিত এক সংলাপে ব্যবসায়ীরা এ কথাগুলো বলেন। ঢাকার আর্মি গলফ ক্লাবের গলফ গার্ডেনে ‘টিসিবির সঙ্গে ব্যবসা’ শীর্ষক এ সংলাপে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন প্রধান অতিথি এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাজনীন কাউসার চৌধুরী ও টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ফয়সল আজাদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এতে ঢাকার মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা, চট্টগ্রাম চেম্বারের যুগ্ম সচিব নুরুল আবছার চৌধুরী, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ব্যবসায়ী আবদুল্লাহ নোমান প্রমুখ বক্তব্য দেন। সংলাপে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও টিসিবির কর্মকর্তাই ছিলেন বেশি। সংখ্যায় এরপরই বেশি ছিলেন সাংবাদিকেরা। ব্যবসায়ীরা ছিলেন সবচেয়ে কম; যাঁরা ছিলেন তাঁদের সবাই অবশ্য কথা বলেননি। বড় শিল্পগোষ্ঠীগুলোর কাউকে দেখা যায়নি।