You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রংপুরে বিচারাধীন ৬৪৩৮ মামলার মধ্যে ১৫৪২টি ধর্ষণের

২০১০ সালে ধর্ষণের শিকার হন রংপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালের সেবিকা। এ ঘটনায় মামলা করেন তিনি। কিন্তু ন্যায় বিচারের আশায় একে একে ১৫ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো মামলাটি নিষ্পত্তি হয়নি। আইনি জটিলতার কারণে ঝুলে থাকা মামলা নিয়ে লড়তে গিয়ে প্রতিবছর তাতে খরচ বাড়ছে।

এটি শুধু ওই সেবিকার বেলায় নয়, এমন অসংখ্য মামলার জট আর জটিলতায় ঝুলছে হাজারো ভুক্তভোগী। বছরের পর বছর ধরে তারা শুধু ন্যায় বিচারের আশায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বারান্দায় বারান্দায় ঘুরছেন।

জানা গেছে, বছরের পর বছর বিচার না হওয়ায় মামলার জট সৃষ্টি হয়েছে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে। বর্তমানে সাড়ে ৬ হাজার মামলা বিচারাধীন রয়েছে, তার মধ্যে শুধু ধর্ষণের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলাই আছে অন্তত দেড় হাজার। 

এ পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলছেন, সরকার এ সংক্রান্ত নতুন আইন পাস করলে এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে। আর ভুক্তভোগীরা বলছেন, আইনি জটিলতার কারণে মামলা নিষ্পত্তি না হলে খরচের পাশাপাশি ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে শঙ্কাও বেড়ে যায়।

ধর্ষণের শিকার হন ওই সেবিকা আক্ষেপ করে বলেন, ১৫ বছর ধরে ন্যায়বিচারের অপেক্ষায় আছি। ২০১০ সালে মামলাটা করেছি। মামলা হওয়ার পরে আজ ১৫ বছর ধরে আদালতের মধ্যে যাওয়া-আসা করছি। কিন্তু আমি সঠিক বিচার পাচ্ছি না। দিনের পর দিন আমার আইনজীবীকে শুধু টাকা দিচ্ছি আর নতুন নতুন তারিখ শুনে ফিরে যাচ্ছি। মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার কোনো আভাস নেই। শুধু পদে পদে হয়রানি আর খরচ বাড়ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন