You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হাড় ক্ষয়রোগ অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে করণীয়

হাড়ের ক্ষয়রোগ অস্টিওপোরোসিস। এ রোগে আক্রান্ত হলে হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। ফলে হাড়ের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট হয়। এতে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। অস্টিওপোরোসিসে কোমরের হাড়, মেরুদণ্ড, হাঁটু ও হাতের কবজির হাড় ভাঙার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে। পুরুষের তুলনায় নারীরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হন। নারীদের মেনোপজের পর অস্টিওপোরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। অন্যান্য রোগের মতো শুরুতেই এ রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় না। ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয় হয়, কিন্তু বোঝা যায় অনেক পরে।৷ এজন্য এ রোগকে বলা হয় নীরব ঘাতক। সঠিক চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের মাধ্যমে অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করা সম্ভব—

অস্টিওপোরোসিস কী

মানুষের শরীরে হাড়ের কাঠামো দুর্বল হয়ে যাওয়াই হলো অস্টিওপোরোসিস। আমাদের শরীরে যে হাড় থাকে, তা ওপর থেকে দেখে মসৃণ মনে হয়। কিন্তু মাইক্রোস্কোপের নিচে আনলে দেখা যাবে, আমাদের হাড়ের দেয়ালে অসংখ্য ছিদ্র আছে। যাদের হাড়ের ঘনত্ব ভালো তাদের হাড়ের ছিদ্রগুলো অনেক ছোট হয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি ও হরমোনের ঘাটতিজনিত নানা সমস্যায় হাড়ের ঘনত্ব কমে হাড় পাতলা হয়ে যায় এবং হাড়ের ছিদ্রগুলো বড় হতে শুরু করে। সেই সঙ্গে হাড়ে থাকা খনিজ উপাদানগুলো দ্রুত কমতে থাকে। ফলে শরীরের হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং ক্ষয় হতে থাকে। একসময় অল্প আঘাতেই ভেঙে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়, যাকে অস্টিওপোরোসিস বলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন