You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সেনা ও ছাত্র–জনতার ঐক্যে যেন ফাটল না ধরে

সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা ধরনের বিবৃতি, সাম্প্রতিক সময়ে স্পর্শকাতর তথ্য প্রকাশ এবং এসব বিবৃতি ও তথ্যের বিপরীতে পাল্টাবিবৃতি নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা মাত্রার উৎকণ্ঠা লক্ষণীয়। সেনাবাহিনী ও নির্দিষ্টভাবে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের গণ-অভ্যুত্থান ও গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ের ভূমিকা নিয়ে নানামুখী মন্তব্য এবং তা নিয়ে যার যার মতো বিশ্লেষণের মাধ্যমে অস্থিরতা ও উদ্বেগ সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মনে হয়।

অথচ এই সেনাবাহিনী ও সেনাবাহিনীর প্রধান কর্তৃক ৩ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর গুলি না চালানোর সিদ্ধান্ত যেভাবে তরুণদের আরও সাহসী করেছিল এবং আন্দোলনকে বেগবান করেছিল, কেউ কেউ যেন তা মনে রাখার প্রয়োজনবোধ করছেন না। বিষয়টি দুঃখজনক। বর্তমানে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে মাঠপর্যায়ে ম্যাজিস্ট্রেসি বা তাৎক্ষণিক কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে সেনাসদস্যরা নিয়োজিত আছেন।

যাঁরা আগেকার সামরিক শাসন প্রত্যক্ষ করেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই বর্তমান সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের ধৈর্য ও তরুণ প্রজন্মের প্রতি সম্মানবোধের ক্ষেত্রে ইতিবাচক পার্থক্য লক্ষ করেছেন। এমন একটি পরিপ্রেক্ষিতে কেবল প্রচার ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত লক্ষ্য নিয়ে কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়াই বেফাঁস কিংবা স্পর্শকাতর বা চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ মাঠপর্যায়ে থাকা সেনাসদস্যদের মনোবলের ওপর স্বাভাবিকভাবেই প্রভাব পড়ে। ফলে পরিস্থিতি বিবেচনায় না নিয়ে এভাবে বক্তব্য দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন