You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনৈতিক দল মধ্যস্বত্বভোগী হবে কেন

দেশে তখন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দলের জোট সরকার পতনের আন্দোলন করছে। সঙ্গে জুটেছে জাতীয় পার্টিসহ আরও কয়েকটি দল। তৈরি হয়েছে ‘মহাজোট’। তাদের লাগাতার বর্জনে জাতীয় সংসদ অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এই এক নাটক।

এক দল সরকারে গেলে অন্য দল তার পতন চায়, সংসদে যায় না। একটানা ৯০ কার্যদিবস সংসদ অধিবেশনে অনুপস্থিত থাকলে সদস্যপদ আপনা–আপনি বাতিল হয়ে যায়। তাঁদের তো অনেক বুদ্ধি! ৯০ দিন পার হওয়ার এক-দুই দিন আগে সংসদে এসে চাঁদমুখখানি দেখিয়ে আবার ওয়াকআউট। এতে শ্যাম-কুল দুই–ই থাকে। সদস্যপদ টিকে যায়, পকেটে-আঁচলে বেতন-ভাতাও আসে। দিনের পর দিন চলেছে এই মিউজিক্যাল চেয়ার।

ওই সময় আমরা কিছু নাগরিক উদ্যোগ লক্ষ করি। ফ্ল্যাশব্যাকে দেখা যাক, কে কী বলেছিলেন। আমরা বিস্মৃতপ্রবণ জাতি। তাই মাঝেমধ্যে মনে করিয়ে দিতে হয়।

২০০৬ সালের ২০ মার্চ। ঢাকায় সিপিডির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো ‘নাগরিক সংলাপ’। সভাপতি অধ্যাপক রেহমান সোবহান। বক্তাদের একজন গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ‘যোগ্য প্রার্থী আন্দোলন’ শিরোনামে লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘সংসদে যদি দুর্নীতিবাজ এবং অগ্রহণযোগ্য প্রার্থীরা ঢুকে পড়ে, তবে আগামী মেয়াদে দুর্নীতির পরিমাণ এমন প্রচণ্ড মাত্রায় বেড়ে যাবে যে দেশে অস্থিরতা ও সহিংসতা তীব্র আকার ধারণ করবে। দুর্নীতিবাজ ও অযোগ্য প্রার্থীদের সংসদে প্রবেশ ঠেকাতে হলে এখনই আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। সময় আমাদের হাতে খুব অল্প।

যোগ্য প্রার্থী আমরা কীভাবে পাব? রাজনীতিবিদেরা আমাদের কথামতো দলীয় মনোনয়ন দেবেন না। অতীতে যেভাবে টাকার জোরে, পেশির জোরে নির্বাচন হয়েছে, এবারও সে রকম হবে। তার থেকে বাঁচার উপায় কী?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন