You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বড় হুংকার ছেড়ে হঠাৎ চুপসে গেলেন ট্রাম্প, পিছু হটলেন শুল্কযুদ্ধে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতি একেবারে আক্রমণাত্মক ও একপেশে। আগ্রাসীভাবে উচ্চ শুল্ক আরোপ করে চীন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নহ কয়েক ডজন দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের বাগে আনার একপ্রকার নির্বিচার চেষ্টা করলেন তিনি। ১০ শতাংশ ভিত্তি শুল্কসহ ৭৮টি দেশের উপর শুল্ক আরোপ করলেন। এটাকে শুল্কের চেয়ে ‘বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর হাতিয়ার’ বলা ভালো। এই আক্রমণের শিকার বাংলাদেশও। তবে ট্রাম্পের মূল লক্ষ্য চীন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। অন্য দেশগুলো শুল্ক হার কমানোর জন্য দেনদরবার শুরু করলেও চীন পাল্টা আঘাত হেনেছে। এর ফলে শুল্কহার বাড়ানোর পাল্টাপাল্টি যুদ্ধ চলছে।

বুধবার তৃতীয় দফায় বাড়িয়ে চীনের উপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। তার আগে চীন দ্বিতীয় দফায় বাড়িয়ে মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। সর্বশেষ মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধির জবাব এখনও দেয়নি চীন। কিন্তু এর মধ্যে হঠাৎ করে ট্রাম্প তাঁর অবস্থানে নাটকীয় পরিবর্তন এনেছেন। চীনের উপর শুল্ক আরো বাড়ালেও বাকি দেশগুলোর শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, শুল্ক নিয়ে সমঝোতার জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের ফোনে কথা বলার ঘোষণা দিয়েছেন।

অথচ তিনি আগে বড় হুংকার দিয়ে আসছিলেন, কোনোভাবেই এই শুল্ক আরোপ থেকে তিনি সরবেন না। তার দাবি, চীন ও ইইউসহ দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে অনেক ঠকিয়ে আসছে। তাঁরা অনেক শুল্ক আরোপ করে বলে বেশিরভাগ দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি থাকে। তাই তাঁর শুল্ক আরোপ ন্যায্য। কিন্তু বড় সপ্তাহখানেকের শুল্কযুদ্ধ থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প। তিনি জানালেন, আলোচনার সুযোগ দিতে সাময়িকভাবে শুল্ক আরোপ স্থগিত রাখা হচ্ছে। আর চীনের ওপর শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা আসলে প্রতীকী পদক্ষেপ। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র-চীন মধ্যে বর্তমানে শুল্কহার এতটাই বেশি যে, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য কার্যত স্থবির।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন