ট্যারিফ–যুদ্ধে এর আগে যেভাবে হেরেছিল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩১

ডোনাল্ড ট্রাম্পের কল্যাণে ট্যারিফ নামের অর্থনীতির এই পরিভাষা এখন সবাই জেনে গেছেন। ট্যারিফ মূলত শুল্ক, যা একটি দেশ অন্য দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর আরোপ করে। সেই প্রাচীন গ্রিসে শস্য আমদানির ক্ষেত্রে ২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল। সেটাকেই বিশ্বে প্রথম ট্যারিফ বলা হয়। শুরুতে এই ট্যারিফ বা শুল্ক মূলত আরোপ করা হতো রাজস্ব আদায় বাড়াতে। এর বাইরে ট্যারিফ বসানো হয় স্থানীয় শিল্পকে সংরক্ষণ দেওয়ার জন্য। আর এখন ট্যারিফ বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে বাণিজ্যনীতি প্রয়োগের একটি অস্ত্র হিসেবে।


একটা সময় ছিল, যখন বিশ্বব্যাপীই রাজস্ব আদায়ের প্রধান উৎস ছিল এই ট্যারিফ। যুক্তরাষ্ট্রের কথাই ধরা যাক। ১৭৯৮ থেকে ১৯১৩ সময়ে ট্যারিফ বা আমদানি শুল্ক থেকে আয় ছিল তাদের মোট ফেডারেল আয়ের ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত। আর এখন সেই আয় কমে হয়েছে ২ শতাংশ। যেমন ২০২৪ সালে ইউএস কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশন বিভাগের আমদানি শুল্ক বা ট্যারিফ থেকে আয় ছিল ৭৭ বিলিয়ন ডলার, যা দেশটির সরকারের মোট আয়ের মাত্র ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ।


আসলে ১৯৩০ সালের মহামন্দার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র সংরক্ষণবাদ থেকে আস্তে আস্তে সরে এসেছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রতিষ্ঠার আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ভূমিকা ছিল। দেশটিতে ৭০ শতাংশ পণ্য যায় বিনা শুল্কে। সেই যুক্তরাষ্ট্রই এখন বিশ্বজুড়ে শুরু করে দিয়েছে ট্যারিফ–যুদ্ধ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও