যুক্তরাষ্ট্র থেকে কী কী পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ, কী কী রপ্তানি করে

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ২২:৪৩

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ ৯ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের মোট ৬০টি দেশের ওপর কার্যকর হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক।


গত ২ এপ্রিল মার্কিন বাজারে বিভিন্নদেশের পণ্যে ন্যূনতম ১০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।


এই ধারাবাহিকতায় ‘বাংলাদেশের বাজারে মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক অনেক বেশি’ যুক্তি দেখিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যেও ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে।


কারণ যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য, বাংলাদেশে মার্কিন পণ্যে ৭৪ শতাংশ শুল্ক রয়েছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের উল্লেখ করা এই শুল্ক হারের বিষয়ে শুরু থেকেই প্রশ্ন তুলেছেন অর্থনীতিবিদরা।


বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় কী কী যায়


বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র (ইপিবি) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঁচ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমানের পণ্য রপ্তানি হয়েছে।


তবে এগুলোর মাঝে বেশিরভাগই পোশাক। অন্যান্য পণ্যের মাঝে আছে লেদারের ব্যাগ, পাটজাত পণ্য, জুতা, সাইকেল, কৃষি ও খাদ্যপণ্য, প্লাস্টিক পণ্য ইত্যাদি।


বাংলাদেশে কুচিয়া বা ইল তেমন জনপ্রিয় না। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে এর চাহিদা ব্যাপক। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই গত কয়েক মাসে এক মিলিয়ন ডলারের বেশি ইল মাছ রপ্তানি হয়েছে।


আমেরিকা থেকে বাংলাদেশ কী কী আনে


চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যে পরিমাণ পণ্য রপ্তানি হয়েছে, সেই তুলনায় আমদানির পরিমাণ খুবই কম। 'ইউনাইটেড স্টেটস সেন্সাস ব্যুরো' বলছে, জানুয়ারিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশ ২০৩ দশমিক চার মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ পণ্য আমদানি করেছে এবং ফেব্রুয়ারিতে এনেছে মাত্র ৮৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।


এই দুই মাসের হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কাছে মোট ২৯০ দশমিক চার মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করতে পেরেছে। সেক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে শুধুমাত্র জানুয়ারি মাসেই এই দুই দেশের মাঝে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ প্রায় ৭০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।


২০১২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেট্‌স ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) একটি গবেষণা প্রকল্প হিসাবে যাত্রা শুরু করা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘অবজারভেটরি অব ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি’ (ওইসি) বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে কাজ করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও