You have reached your daily news limit

Please log in to continue


একবিংশ শতাব্দীর নিঃসঙ্গতার গল্প

প্রযুক্তি বর্তমানে মানবজীবনের সব ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, বিশেষ করে ডিজিটাল সংযোগের প্রসার দৈনন্দিন জীবনকে বদলে দিয়েছে। গত কয়েক দশকে স্মার্টফোন, কম্পিউটার ও অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সংযোগ বেড়েছে। ইন্টারনেটের কল্যাণে এখন বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব, যা বিশ্বব্যাপী সম্পর্কে নতুন মাত্রা এনেছে। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটারের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলো মানুষের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। এর ফলে, তথ্য আদান-প্রদান এবং ব্যক্তিগত জীবন এখন মুহূর্তের মধ্যে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে শেয়ার করা যাচ্ছে, যা সামাজিক সম্পর্কের ধারণা পরিবর্তন করে দিয়েছে।

তবে, এই প্রযুক্তির কিছু নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে। একদিকে এটি মানুষকে কাছে আনলেও, অন্যদিকে সামাজিক বিচ্ছিন্নতা এবং একাকীত্ব বেড়েছে। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে আমাদের সম্পর্কের প্রকৃতি পরিবর্তিত হয়ে মানুষ ডিজিটাল জগতে এতটাই মগ্ন হয়ে পড়েছে যে, তারা বাস্তব জীবনের মানবিক যোগাযোগকে প্রায় ভুলতে বসেছে। এই পরিস্থিতি অনেকের মধ্যে নিঃসঙ্গতা ও মানসিক সমস্যা তৈরি করছে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ডিজিটাল যুগে মানুষের সংযোগের ধরণ পরিবর্তিত হলেও, এই পরিবর্তন কতটা স্বাস্থ্যকর তা একটি বড় প্রশ্ন।

স্মার্টফোন, সোশ্যাল মিডিয়া ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো আধুনিক সমাজে যোগাযোগের পদ্ধতিকে সম্পূর্ণভাবে বদলে দিয়েছে। এখন মানুষ স্মার্টফোনের মাধ্যমে ঘরে বসেই বিশ্বের যে কারও সাথে যোগাযোগ করতে পারে, যা আগে প্রথাগত টেলিফোন ও চিঠির মাধ্যমে করতে অনেক সময় লাগত। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং লিঙ্কডইন-এর মতো সোশ্যাল মিডিয়াগুলো কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মানুষকে যুক্ত করে মতামত প্রকাশ ও তথ্য জানানোর সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে।

অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে ইমেইল, ভিডিও কল ও মেসেজিং অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান দ্রুত এবং কার্যকরভাবে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। এই প্রযুক্তিগত উন্নতি সমাজে যোগাযোগের সুবিধা বৃদ্ধি করেছে, যার ফলে যেকোনো সময়, যেকোনো স্থান থেকে সামাজিক, ব্যবসায়িক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে। ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে বন্ধু, পরিবার বা সহকর্মীরা সহজে যুক্ত হতে পারায় সামাজিক সম্পর্কের বিস্তার ঘটছে।

এখন মানুষ খুব সহজেই প্রিয়জন, পরিচিতজন ও নতুন বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে। ডিজিটাল যুগে যোগাযোগের গতি বৃদ্ধি পেয়েছে, যেখানে ভিডিও কলের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে কথা বলা সম্ভব হচ্ছে। এই সহজতা ও গতিশীলতা সম্পর্কের ধরন ও যোগাযোগ পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন এনেছে। আধুনিক ডিজিটাল যোগাযোগের ফলে মানুষ ব্যক্তিগত, পেশাদার ও সামাজিক জীবনকে আরও উন্নত করতে পারছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন