You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঠান্ডা লাগা থেকে সর্দি-কাশি হয় না, কারণ অন্য

ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে সর্দি-কাশি হয়—এমন ধারণা অনেকের। এ কারণে বিকেলে বা রাতে গোসল করতে নিষেধ করা হয়। বাবা-মা সন্তানদের বৃষ্টিতে ভিজতে দেন না। কিন্তু শুধু ঠান্ডা আবহাওয়ার সংস্পর্শে আসার কারণেই মানুষের সর্দি-কাশি হয়? চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।

এ বিষয়ে সার্চ করে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস চিলড্রেন’স পেডিয়াট্রিকসের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা স্ট্যান স্পিনারের এই বিষয়ে মন্তব্য পাওয়া যায়। ডা. স্ট্যান স্পিনার বলেন, ‘অসুস্থতার জন্য মানুষকে সাধারণত রোগজীবাণুর সংস্পর্শে আসতে হয়। এতে কোনো সন্দেহ নেই। ঠান্ডা বা সর্দি-কাশি হওয়ার মানে হলো শ্বাসযন্ত্রে ভাইরাস সংক্রমণ। তাই বাতাসে ভাইরাস না থাকলে সর্দি-কাশি হবে না। সাধারণ ঠান্ডা লাগার কারণ হতে পারে এমন অনেক ভাইরাস আছে। যার কারণে আমরা অনেকবার ঠান্ডায় আক্রান্ত হই।’

ডা. স্পিনার বলেন, মানুষ ঠান্ডা আবহাওয়ায় বেশি সর্দি-কাশিতে ভোগেন। যার মানে এই নয় যে দুটোর মধ্যে কার্যকারণের সম্পর্ক আছে। শীতকালে ভাইরাসের প্রকোপ বেশি থাকে, তাই এই সময়ে মানুষের বেশি ঠান্ডা জাতীয় অসুখ হয়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন