You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভয়ের জনপদে প্রাণের উচ্ছ্বাস

কতদিন পর গ্রামের বাড়িতে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করলাম, সেটা এখন মনে পড়ছে না। বিশেষ করে গত ১৭ বছর গ্রামে এক ধরনের দলাদলির কারণে ঈদ জামাত থেকে বিরত রেখেছিলাম নিজেকে। এবার গ্রামের বেশ কয়েকজন মুরব্বি টেলিফোন করে জানালেন, আমরা সবাই এক ময়দানে ঈদুল ফিতরের জামাত করব। খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার লক্ষ্মীখোলা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী কাগজী বাড়ির মাঠে একসঙ্গে জামাত করেছি, একে অপরের সঙ্গে বুক মিলিয়ে কোলাকুলি করেছি। আমার জন্মের পর থেকেই এ দৃশ্য আমি দেখে এসেছি। ঈদুল আজহার কুরবানি হতো এ মাঠে। গ্রামের যত মানুষ কুরবানি দিত, সবাইকে এ মাঠেই আসতে হতো।

যারাই কুরবানি দিত, সবাইকে সমান তিন ভাগ করে মাংস এক ভাগ গরিব-মিসকিনদের জন্য এক জায়গায় রাখা হতো। দুই ভাগ নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিত। গ্রামে যারা কুরবানি দিতে পারত না, তাদের একটা তালিকা তৈরি করা হতো কেন্দ্রীয়ভাবে। দিনশেষে যত মাংস জমা হতো, তা কড়ায়গণ্ডায় হিসাব করে বণ্টন করা হতো। আমাদের আশপাশের অন্যান্য গ্রামে কেউ উঠানে, কেউ নিজের খামারে গরু কুরবানি করত। সেই ছোটবেলা থেকেই আমাদের গ্রামের এ প্রথা চালু থাকার বিষয়টি নিয়ে গর্ব, ঘরে আলোচনা করতাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন