যুক্তরাষ্ট্রের পারস্পরিক শুল্ক নীতি এবং বাংলাদেশ

বিডি নিউজ ২৪ মিরাজ আহমেদ প্রকাশিত: ০৪ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:২৮

প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যনীতিতে বড় রকমের পরিবর্তন এনেছেন। নতুন এই নীতিতে সব দেশের আমদানিকৃত পণ্যে ১০ শতাংশ ভিত্তি শুল্ক ধার্য করা হয়েছে, যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি আছে তাদের জন্য এই হার আরও বেশি। এই নীতির উদ্দেশ্য হলো অন্য দেশগুলোর বর্তমান বাণিজ্যিক অনুশীলনকে আরও ‘ন্যায্য’ করে তোলা। প্রস্তাবিত এই শুল্কের হার নির্ধারণ করা হয় প্রতিটি দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতির ভিত্তিতে, যা রপ্তানির পরিমাণ দ্বারা ভাগ করে অর্ধেক করা হয়। এই নীতির মূল লক্ষ্য হলো আমেরিকার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ঘাটতি শূন্যের কাছাকাছি নিয়ে আসা।


যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদী বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে এই নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। শুধু শুল্ক নয়, অ-শুল্ক বাধাগুলো (যেমন— বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ, মুদ্রা হেরফের, নীতিগত বৈষম্য) মোকাবেলা করাও একটি কৌশল। এটির আরেকটি লক্ষ্য হলো আমদানি কমিয়ে স্থানীয় উৎপাদন বাড়ানো এবং বাণিজ্য ভারসাম্য শূন্যের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া। যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতি শুল্কের মাধ্যমে বাণিজ্য ন্যায্যতা আনার চেষ্টা, কিন্তু এটি আসলে একটি বড় কৌশলগত পরিকল্পনার অংশ। এর ফলে মার্কিন উৎপাদনশীলতা বাড়তে পারে, কিছু খাতে চাকরির সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। আবার অপরদিকে ভোক্তাদের জন্য পণ্যের দাম, বিশেষত ইলেকট্রনিক্স, গাড়ি, কাপড়, বৃদ্ধি পেতে পারে। আবার বৈশ্বিক শুল্ক যুদ্ধের ঝুঁকি ও আছে যা অর্থনীতিকে মন্দার দিকেও ঠেলে দিতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও