You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈশ্বিক সংঘাতের সুযোগে যেভাবে তৈরি পোশাকের রপ্তানি হাব হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশ

বহু বছর ধরেই বৈশ্বিক বস্ত্র শিল্পে আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছে চীন। তবে, বৈশ্বিক বাণিজ্যের গতিমুখ পরিবর্তন, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি এবং ভূ–রাজনৈতিক উত্তেজনা নতুন রূপ নেওয়ায় দেশটির এই অবস্থান শিগগির টলে যেতে পারে। সম্প্রতি চীনের একটি উন্নয়ন ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক নেতাদের আকৃষ্ট করার প্রচুর প্রচেষ্টা চালানো হলেও, ভেতরের চিত্রটা ততটা আশাব্যঞ্জক নয়।

গত মাসে ওয়াশিংটন চীনা পণ্যের ওপর নজিরবিহীন ১০ শতাংশ হারে সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছে, যার ফলে সামগ্রিক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে ৩৫ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। এর ফলে, বিশ্বের দুই শীর্ষ অর্থনীতি এক সর্বাত্মক বাণিজ্য যুদ্ধের দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে। তবে এতে উত্তেজিত না হয়ে, চীনও দ্রুত মার্কিন রপ্তানির ওপর ২১ বিলিয়ন ডলারের পাল্টা শুল্ক ঘোষণা করেছে। এই শুল্কারোপের ক্ষেত্রে কৃষি, প্রযুক্তি এবং গাড়ির মতো রাজনৈতিক সংবেদনশীল খাতকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।

রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্কের ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি, আকস্মিক এবং অপ্রত্যাশিত নীতিগত পরিবর্তন পশ্চিমা বিশ্বের প্রধান পোশাক ব্র্যান্ডগুলোকে চীন থেকে সরে আসতে প্ররোচিত করেছে। এর কারণ শুধু খরচ নয়, বরং ভূ–রাজনৈতিক ঝুঁকি কমানোও। তৈরি পোশাক ও ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড স্টিভ ম্যাডেন এরই মধ্যে চীন থেকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ক্যালভিন ক্লেইন ও টমি হিলফিগারের মালিক প্রতিষ্ঠান পিভিএইচ করপোরেশনও একই পথে হাঁটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন