ঈদের আনন্দ ঈদের অর্থনীতি

জাগো নিউজ ২৪ অধ্যাপক আব্দুল বায়েস প্রকাশিত: ৩০ মার্চ ২০২৫, ১২:২০

পঞ্চাশের দশকের কথা। আমি তখন হাই স্কুলের ছাত্র। আমার আব্বার একটা ফিলিপ্সের রেডিও ছিল, একেবারে নতুন, এবং সেটি তিনি যক্ষের ধনের মতো আগলে রাখতেন। বিশেষত ঈদের চাঁদ দেখার খবর শোনার জন্য রেডিও ধরে বসে থাকতেন সেই বিকেল থেকে। তারপর যখন ঘোষণা আসতো ঈদের চাঁদ দেখা গেছে, আমার আব্বা একটা চিৎকারে জানান দিতেন পাড়াপড়শিকে। আর যখন কবি নজরুলের লেখা, ‘ও মোর রমজানের ওই রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ …’ গানটা বেজে উঠত, আব্বার আনন্দ আর নাচন দৃশ্য ছিল অভূতপূর্ব । ছেলেমেয়েদের রোজা রাখা না রাখার ব্যাপারে আমার আম্মা ছিলেন ‘কট্টরপন্থি’ তবে আব্বা লিবারেল ছিলেন বলে বাঁচোয়া । তারপরও শিশু বয়সেই বেশ কয়েকটা রোজা রাখতে হতো। আর আমাদের শৈশবের রোজা মানে এমকি থুতু কণ্ঠনালি দিয়ে ভেতরে নেয়া যাবে না, অতএব সারাদিন থুতু ফেলতে ফেলতে জীবন জেরবার।


ঈদের দিন মূল খাবার দুধ দিয়ে ঘরে বানানো সেমাই; পরিচ্ছদ পাজামা, পাঞ্জাবি এবং কিস্তি টুপি। ঈদের জমায়েতে জায়নামাজ বগলে করে আব্বার পিছু পিছু যেতাম; সারাদিন কোলাকুলি আর পাড়া বেড়ানো, কোনো এক ফাঁকে ঘরে ঢুকে পোলাও -কর্মা খেয়ে যাওয়া। ঈদ মানে খুশির দিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও