You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সন্দ্বীপে যেকোনো জিনিসের দাম কেন আকাশছোঁয়া

সন্দ্বীপ থেকে সীতাকুণ্ডে থিতু হয়েছি প্রায় দুই যুগ। তা হলে কী হবে, আত্মীয়-পাড়াপ্রতিবেশী সবাই তো গ্রামেই আছেন। তাই মাসে কয়েকবার নানা কারণে সন্দ্বীপে যেতে হয়। কিছুদিন আগেও জোয়ার-ভাটার হিসাব কষে স্পিডবোটে উঠতে গিয়েও কাদা মাড়ানোর কষ্ট থেকে নিস্তার পাইনি।

আসলে এটাই এই দ্বীপবাসীর নিয়তি। এই নৌপথে কত মৃত্যুর ঘটনাই না ঘটেছে। ২০১৭ সালের সন্দ্বীপ ট্র্যাজেডির কথা আজও ভুলিনি। তখন সি-ট্রাক চলত। এই জলযান পাড়ে ভিড়তে পারত না। সীতাকুণ্ড থেকে যাত্রী নিয়ে সন্দ্বীপ উপকূলে পৌঁছানোর পর যাত্রীদের পাড়ে যেতে হতো লাল বোটে (উপকূলে যাত্রী নামানোর ছোট নৌকা) করে। সেবার এই বোটে উঠে যাওয়ার সময়ই ডুবে মারা যান ১৮ জন। এরপর সি-ট্রাকের পরিবর্তে যাত্রীবাহী জাহাজ দিলেও এখনো উপকূলে যাত্রী ওঠানামা লাল বোটেই হচ্ছে। বন্ধ হয়নি অনিরাপদ স্পিডবোট ও কাঠের ট্রলারে যাত্রী পারাপার। এতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।

এই পটভূমিকায় ২৪ মার্চ ফেরি সার্ভিস শুরু হচ্ছে, জানার পর সন্দ্বীপের মানুষ হিসেবে অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন