You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রেকর্ড রেমিট্যান্স, তবু প্রবৃদ্ধি নেই রিজার্ভে

দেশের অর্থনীতির বুক চিরে বইছে দ্বৈত স্রোত—একদিকে রেমিট্যান্সের নতুন রেকর্ড, রপ্তানির শক্তিশালী অবস্থান ও বৈদেশিক ঋণের প্রবাহ; অন্যদিকে আমদানি ব্যয়ের চাপ ও বৈদেশিক দেনার ভারে রিজার্ভের স্থবিরতা। স্বস্তির হাওয়া লেগেও যেন চলার গতি নেই, প্রবাহ থাকলেও প্রবৃদ্ধির দেখা মেলে না। দীর্ঘমেয়াদি সংকটের বৃত্তে রিজার্ভ ঘুরপাক খাচ্ছে, যেন এক রহস্যময় স্থিতি—চলমান, কিন্তু অপরিবর্তিত।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গড় রিজার্ভ ছিল ২৯.৭৩ বিলিয়ন ডলার, বিপিএম-৬ অনুযায়ী তা ছিল ২৩.৩৭ বিলিয়ন। সময়ের সঙ্গে সেই রিজার্ভ কমে বর্তমানে বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২০ বিলিয়নের ঘরে ঘুরপাক খাচ্ছে; অথচ রেমিট্যান্সের স্রোত থামেনি। মার্চের প্রথম ১৯ দিনে এসেছে ২২৫.২০ কোটি ডলার, যা মাস শেষে ৩ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রাখে। রপ্তানি আয়ও বেড়েছে ১২ দশমিক ৮৪ শতাংশ, পৌঁছেছে ২৪.৫৩ বিলিয়ন ডলারে।

এতে কেন রিজার্ভের সংকট কাটছে না—এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিজার্ভ থেকে ডলার খরচ বন্ধ থাকলেও আমদানি খরচ বেড়েছে। ভোগ্যপণ্য ও জ্বালানির বিশাল পরিমাণ আমদানি হয়েছে, কিন্তু সে তুলনায় রপ্তানি ও রেমিট্যান্স যথেষ্ট নয়। ফলে রিজার্ভ এক জায়গায় আটকে রয়েছে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এক দশক আগে ২০১৩ সালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৫.৩২ বিলিয়ন ডলার। ২০১৮ সালে তা বেড়ে ৩৩.৬৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮.০৪ বিলিয়ন ডলারে ওঠে। কিন্তু এর পর থেকে ক্রমাগত কমতে থাকে। মূলত ২০২২ সালের পর থেকে আমদানি ব্যয়ের চাপ, ডলার-সংকট ও বৈদেশিক ঋণের কিস্তি পরিশোধের কারণে রিজার্ভ কমতে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন