You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্বাধীনতার সংগ্রামী চেতনাকে ধারণ করতে হবে

আজ মহান স্বাধীনতা দিবস। শাসন-শোষণের নাগপাশ থেকে মুক্তির দিবস। পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে এবং স্বৈরাচারী শোষণের জুলুম থেকে মুক্তির দিবস। স্বাধীনতার দীর্ঘ সময় চলে গেছে। অনেক চড়াই-উতরাই পার করেছে আমাদের দেশ। গত স্বাধীনতা এবং বর্তমান স্বাধীনতার অর্থনীতির মধ্যে একটু পার্থক্য তো রয়েছেই। আগের স্বাধীনতা দিবসগুলোয় বাংলাদেশকে যতটা উজ্জ্বল দেখাত, প্রকৃত অর্থে অতটা উজ্জ্বল ছিল না। কারণ, অর্থনীতি ব্যাপকভাবে লুণ্ঠিত হয়েছে। দেশ-বিদেশে কর্মরত জনগণের কষ্টার্জিত অর্থ পাচার হয়েছে।

অর্থনীতিতে একটি অলিগার্ক শ্রেণি তৈরি হয়েছে, যাদের কাছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ৯০ শতাংশই কেন্দ্রীভূত হয়েছে। তারাই আবার অর্থ পাচার করেছে। ব্যাংক লুট করেছে। এরা ছিল সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট। তাই এসব তারা করতে পেরেছে নির্দ্বিধায়। কোনো বড় ব্যবসা দাঁড়াতে পারেনি সরকারের আনুগত্য ও আশীর্বাদ ছাড়া। স্বাধীনভাবে কেউ ব্যবসা করতে পারেনি। যেহেতু সরকার ছিল বিনা ভোটের সরকার, জনগণের ম্যান্ডেট ছিল না ওই সরকারের প্রতি। যারা সুবিধাভোগী এবং যারা অন্ধ সমর্থন করত সরকারকে, তারাই সুবিধা পেয়েছে তাদের কাছ থেকে। কিন্তু সাধারণ মানুষ শোষিত ও নির্যাতিত হয়েছে। এটা আমাদের বুঝতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন