You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্বাধীন হয়েছি, মুক্তি পাইনি

২৬ মার্চ বাংলাদেশের ৫৫তম স্বাধীনতা দিবস। দিনটি এক গৌরবময় অধ্যায়ের স্মারক, যেখানে বাঙালি জাতির বীরত্ব, সাহসিকতা, আত্মত্যাগ ও বিজয়ের অমর কাহিনি জড়িয়ে আছে। একাত্তরের রক্তঝরা পথ বেয়ে যে স্বাধীনতার সূর্য উদিত হয়েছিল, তা আজ পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে দেশের অগ্রযাত্রাকে আলোকিত করছে। স্বাধীনতার সেই প্রথম প্রহরে যে স্বপ্ন মানুষ দেখেছিল—একটি গণতান্ত্রিক, বৈষম্যহীন ও উন্নত বাংলাদেশের—তা কতটা বাস্তবায়িত হয়েছে? বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ, সাধারণ মানুষের অবিস্মরণীয় সাহসিকতা আর ঐক্যের শক্তিতে অর্জিত এই বিজয় আজও আমাদের পথ দেখায়। সঙ্গে সঙ্গে এই প্রশ্নও সামনে আসে, স্বাধীনতার ৫৫ বছরে আমরা একাত্তরের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়তে কতটা সফল হয়েছি?

মুক্তিযুদ্ধ কেবল একাত্তরের নয়, তার শিকড় বহু গভীরে। সমাজের প্রতিটি স্তরে এই যুদ্ধের অভিঘাত পড়েছিল। তখনকার সমাজ যেমন শত্রু ও মিত্রে দ্বিধাবিভক্ত হয়েছিল, তেমনি শত্রুদের মধ্যেও ছিল ভিন্ন স্তর—লোভের কারণে যাওয়া, ভয় থেকে যোগ দেওয়া কিংবা সুবিধাবাদের পথ বেছে নেওয়া। একইভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেও ছিল বহুস্তরবিশিষ্ট মানুষ—আদর্শবাদী বিপ্লবী, বঞ্চনার শিকার সাধারণ মানুষ, উচ্চাভিলাষী মধ্যবিত্ত কিংবা প্রাণভয়ে প্রতিরোধে নামা সংগ্রামী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন