বন্দরের কনটেইনারে চারগুণ মাশুল, ক্ষতির মুখে পড়তে পারে রপ্তানি খাত

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২১ মার্চ ২০২৫, ১৬:৩৬

নানামুখী সংকটে ধুঁকছে তৈরি পোশাক রপ্তানিসহ শিল্পখাত। তার ওপর সম্প্রতি আমদানি পণ্যের কনটেইনারে বন্দরের ভাড়া বা স্টোর রেন্ট চারগুণ বাড়ানো হয়েছে। এই ডেমারেজ (মাশুল) শিল্পখাতের সংকটে ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে বন্দরের কনটেইনারে চারগুণ মাশুল আরোপ পণ্যের আমদানি ব্যয় বাড়াবে, বাড়বে উৎপাদন ব্যয়ও। এতে ক্ষতির মুখে পড়বে কাঁচামাল আমদানিনির্ভর সব ধরনের রপ্তানি খাত।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ক্ষেত্রবিশেষে আমদানিকারকদের একেকটি কনটেইনারে ৩৮৪ ডলার পর্যন্ত ডেমারেজ গুনতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে পণ্যের আমদানি ব্যয়। নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রপ্তানি শিল্পের ওপর। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, জাহাজ থেকে খালাসের পর বন্দরে চার দিন কনটেইনার রাখার যে ফ্রি টাইম রয়েছে, সেই সময়ের মধ্যে অনেক আমদানিকারক কনটেইনার ডেলিভারি করতে পারছেন না। এতে কনটেইনারের যেমন জটলা তৈরি হচ্ছে, গচ্ছা যাচ্ছে শত শত ডলারও।


অথচ নির্ধারিত চার দিনের মধ্যে বন্দরের পণ্যবোঝাই কনটেইনার ডেলিভারি করা গেলে কোনো ভাড়া বা মাশুল দিতে হয় না। এতে বন্দরের কার্যক্রমও স্বাভাবিক থাকে। যদিও বিভিন্ন পণ্যের ছাড়পত্র অনুমোদনসহ নানান জটিলতায় আমদানিকারকদের পক্ষে অনেক সময়ই সেটি সম্ভব হয়ে ওঠে না।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও