You have reached your daily news limit

Please log in to continue


লোকসানে পড়ে বাগদা চিংড়ি চাষ ছাড়ছেন কৃষক

এক সময় দুইশ বিঘা জমি নিয়ে বিশাল বাগদা চিংড়ির ঘের ছিল ননী গোপাল বৈদ্যের। তবে লোকসানসহ অন্যান্য কারণে ২০০৮ সালে বাগদা চিংড়ি চাষ ছেড়ে দেন তিনি। তারপর আর বাগদা চাষে ফেরেননি ননী গোপাল।

'আমি ১৯৯১ সালের দিকে নিজের ছয় থেকে সাত বিঘা জমিতে চিংড়ি চাষ শুরু করি। পরে সাত থেকে আটজন মিলে পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নে দুইশ বিঘা জমিতে ঘের করি। এই জমি আমরা হারিতে (লিজ) নিয়েছিলাম। কিন্তু, বড় লোকসান করে ঘের ছেড়ে দিয়ে আসি,' দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন ননী গোপাল বৈদ্য।

'চিংড়ি চাষ এমন—প্রথম দুই বছর লোকসান হলো, তবে তৃতীয় বছরে হয়তো বছরে পুঁজি বাঁচবে। চতুর্থ বছরে গিয়ে একটু লাভ হলো, কিন্তু কখন যে লোকসানে ডুবে যাবেন বুঝতেই পারবেন না। তাই চিংড়ি চাষ বাদ দিয়ে কৃষিতে ফিরেছি,' বলেন তিনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন