You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এই ৪ প্রবাদ থেকেই বোঝা যায়, ফিনল্যান্ড কেন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ

মারটেলার মতে, যে দেশের মানুষ সুখ খুঁজতে মরিয়া, তাঁদের মধ্যেই সুখ সবচেয়ে কম। সুখ খোঁজায় খুব বেশি মনোযোগ না দিলেই বরং সুখ এসে ধরা দেয়। এটিই মূলত ফিনিশদের সুখী হওয়ার মূলমন্ত্র। মানুষকে সুখী করার পেছনে রাষ্ট্রের ভূমিকা থাকে, এটা ঠিক। কিন্তু একটা জাতির নিজস্ব সংস্কৃতিতেও থাকতে পারে সুখী হওয়ার উপাদান। যেমন ফিনিশদের মধ্যে চারটি প্রবাদ খুব প্রচলিত। এই চার প্রবাদ থেকেই ধারণা করা যায়, কেন তাঁরা সুখী।

১. সুখ লুকিয়ে রাখো

ফিনল্যান্ডের মানুষ বিশ্বাস করেন, সুখ অন্যকে দেখানোর বিষয় নয়। এই আহ্বান মূলত এসেছিল ফিনল্যান্ডের জাতীয় কবি ইনো লিনোর কাছ থেকে। এ কারণেই ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকির রাস্তায় দামি গাড়ি খুব একটা দেখা যায় না। এমনকি বড় বড় প্রতিষ্ঠানের সিইওরাও সাদামাটা ভলভো বা ভক্সওয়াগন চালান। অন্যের সঙ্গে নিজের তুলনা করা মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। এই তুলনা অনেক সময় আমাদের মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সে কারণেই সুখ দেখিয়ে বেড়ানোর পক্ষপাতী নন ফিনিশরা।

২. হতাশাবাদীরা কখনো হতাশ হয় না

এ কথাও ফিনিশদের মধ্যে প্রচলিত। তাঁরা মনে করেন, বাধাবিপত্তি জীবনেরই অংশ। তাই ধাক্কা তো আসবেই। যদি অপ্রাপ্তি, বাধা, ধাক্কার জন্য মনকে প্রস্তুত রাখি, তাহলে ভয় পাওয়ার কিছু থাকে না। ফিনিশরা বিশ্বাস করেন, যে অবস্থাতেই থাকি না কেন, সব সময়ই এর থেকে আরেকটু ভালো থাকার উপায় আছে। কী নেই, সেদিকে নজর না দিয়ে যদি এখনো আমার হাতে কী আছে, এ নিয়ে ভাবি, তাহলে সামনে এগোনো সহজ হয়।

৩. মানুষ নিজেই নিজের সুখের কারিগর

প্রবাদটা এসেছে মূলত প্রাচীন রোম থেকে। এই প্রবাদের মূল কথা হলো—সুখ কেউ রুপার থালায় সাজিয়ে আপনার সামনে হাজির করবে না। আপনার জীবনের সুখের দায়িত্ব আপনারই। আশপাশের মানুষের কাছ থেকে কতখানি সহায়তা পাচ্ছেন, তার ওপর নির্ভর করছে আপনার সাফল্য। প্রবাদটা বোঝাতে ফিনিশরা তাঁদের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা আইস-হকির উদাহরণ দেয়। আইস হকিতে আপনি যতই স্কোর করতে চান না কেন, যদি সতীর্থরা আপনাকে পাস না দেয়, আপনি গোলের দেখা পাবেন না। পারস্পরিক সহায়তাতেই সাফল্য পেতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন