You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অনলাইনে রেলের টিকিটের নাগাল পায় না বহু মানুষ, লাভ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের

সরকারের গণপরিবহন ট্রেন ধীরে ধীরে সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। অনলাইনভিত্তিক টিকিট বিক্রির বর্তমান যে ব্যবস্থা, তাতে দেশের মাত্র ৫২ লাখ মানুষ ট্রেনের টিকিট কাটতে পারছে। কালোবাজারি বন্ধের কথা বলে টিকিট বিক্রি অনলাইনভিত্তিক করা হয়েছে। তবে এতে সবচেয়ে বেশি লাভ হয়েছে টিকিটি বিক্রির দায়িত্বে থাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের। একটি টিকিট বিক্রির বিনিময়ে মাত্র ২৫ পয়সা নেওয়ার কথা বলে দায়িত্ব পাওয়া ঠিকাদার এখন পাচ্ছে সাড়ে ছয় টাকা।

রেলওয়ে সূত্র বলছে, বিগত এক দশকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজনীতিক ও রেলের কর্মকর্তারা শুধু আন্তনগর ট্রেন চালুতে জোর দিয়েছেন বেশি। বিপরীতে তাঁরা বন্ধ করে দিয়েছেন ৯৩টি লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেন। ফলে নিম্ন আয়ের এবং স্বল্প দূরত্বে যাতায়াতকারী মানুষের ট্রেনে চড়ার সুযোগ এমনিতেই কমে গেছে। ২০২৩ সাল থেকে টিকিট বিক্রির কার্যক্রম পুরোপুরি অনলাইনকেন্দ্রিক করে ফেলা হয়। এতে আরেক দফা অনলাইন সুবিধা না থাকা ব্যক্তিরা ট্রেনে চড়া থেকে অনেকটা দূরে সরে গেছেন।

রেলের হিসাবে, এখন প্রায় ৭১ শতাংশ টিকিট বিক্রি হয় অনলাইনে। বাকি যে ২৯ শতাংশ টিকিট কাউন্টারে বিক্রি হয়, এর প্রায় সবই কম গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ মাঝপথের কম গুরুত্বপূর্ণ এক স্টেশন থেকে আরেক স্টেশনে যাওয়ার টিকিটই বেশি বিক্রি হয় কাউন্টারে। এ ছাড়া কাউন্টারে টিকিট কাটার সময় মোবাইল ফোনে ওটিপি নম্বর আসে। গ্রাহক তা দেখালে টিকিট পান। এতে টিকিট কাটতে বেশ সময় লাগছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন