You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সবাই মিলে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন করেছি, খেয়াল রাখতে হবে যেন কথাবার্তায়, আচরণে ইতিবাচকতা থাকে

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি। তিনি লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে দুবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব এবং লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক। ১৯৯৬-৯৮ সালে তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৯ সালে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক অঙ্গনের নানা প্রশ্ন নিয়ে সম্প্রতি কথা বলেন বণিক বার্তায়। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সাবিদিন ইব্রাহিম ও আনিকা মাহজাবিন

নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্রদল অগ্রণী ভূমিকা পালন করলেও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে তাদের সেই ভূমিকায় আমরা দেখতে পেলাম না কেন বা কমতি কোথায় ছিল?

বাংলাদেশে ছাত্ররাজনীতির ধারাবাহিকতায় আশির দশক বলেন বা নব্বইয়ের দশক বলেন, সেই ধারাবাহিকতা পরবর্তী সময়ে আর কন্টিনিউ করেনি। ছাত্ররাজনীতির ইমেজ বিভিন্নভাবে নষ্ট করা হয়েছে। ছাত্রলীগ ক্ষমতায় এসে হেন কোনো অপকর্ম নেই যা করেনি। এর ফলে সাধারণ মানুষের কাছে ছাত্ররাজনীতির গ্রহণযোগ্যতা একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। বিভিন্ন ক্যাম্পাসকে তারা এমনভাবে জিম্মি করেছে যে অন্য ছাত্র সংঘটনগুলো ক্যাম্পাসে রাজনীতি করার কোনো স্পেস পেত না। এতে স্বাভাবিক ছাত্ররাজনীতি গড়ে ওঠার কোনো পরিবেশই ছিল না। মেধার কোনো চর্চা তো একেবারেই ছিল না। আমাদের সময়ে মধুর ক্যান্টিন থেকে ছাত্ররাজনীতিকে যেভাবে গাইডেন্স করা হতো তা বর্তমান ছাত্ররাজনীতিতে সেই সংস্কৃতি একেবারেই ধ্বংস হয়ে গেছে এবং আমাদের ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশে সবক’টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজেদের রাজনীতি করতে পারেনি ছাত্রলীগের বাধার কারণে। ক্যাম্পাসে ঢুকলেই ছাত্রলীগের হামলার শিকার হয়ে আমাদের অনেক নেতাকর্মী আহত ও নিহত হয়েছেন। তাই আমাদের ছাত্রদল ক্যাম্পাসের বাইরে থেকে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে বিক্ষোভ করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন