অচেনা এক রাখালকে নিয়ে এনসিটিবি-শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অস্বস্তি

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ১০ মার্চ ২০২৫, ১১:৫৯

গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পাঠ্যবই সংশোধন ও পরিমার্জনের উদ্যোগ নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। গঠিত হয় কমিটি। সেই কমিটির অন্যতম সমন্বয়ক হিসেবে নিয়োগ পান রাখাল রাহা। মূলত তার নাম সাজ্জাদুর রহমান। নাম নিয়ে বিভ্রান্তির জন্ম দেওয়া এই লেখক ও গবেষক পাঠ্যবই সংশোধন ও পরিমার্জনে নানা বিতর্কের জন্ম দেন। ফলে তাকে নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।


সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ের সংশোধন ও পরিমার্জন করার জন্য অচেনা এই ব্যক্তিকে নিয়োগ দেন সদ্যবিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। ‘সরাসরি তার ছাত্র ছিলেন’— এমন দাবি করে নিয়োগের পর এনসিটিবিতে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। জন্ম দেন বিতর্কিত নানা কর্মকাণ্ডের। নতুন বছরের পাঠ্যবইয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী’ হিসেবে উপস্থাপন করা, জাতীয় পতাকাকে বইয়ের পেছনের পৃষ্ঠায় নিয়ে যাওয়া, পাঠ্যবইয়ে আওয়ামী লীগকে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে উল্লেখ করা এবং সেখানে পতিত সরকারের নানা গুণকীর্তন করায় বেশ অস্বস্তির মধ্যে পড়তে হয় এনসিটিবি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের।


সর্বশেষ ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। আদালত বিষয়টি তদন্তের জন্য ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্টকে (সিআইডি) নির্দেশ দিয়েছেন। মামলা ও শিক্ষা উপদেষ্টার পদ রদবদল হওয়ায় অবশেষে মুঠোফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে চলে যান রাখাল রাহা।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও