You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইউনূস সরকারের কাজের তালিকা থাকা জরুরি ছিল যে কারণে

এ বছর ডিসেম্বরের মধ্যেই কি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাতীয় নির্বাচন? না হলে কখন ঘোষণা করা হবে নির্বাচনী রোডম্যাপ? নাকি সংস্কারে ‘সংস্কৃত’ হওয়া বা শেখ হাসিনার বিচার সম্পন্ন করাই হবে নির্বাচনের পূর্বশর্ত?

এ প্রশ্নগুলো বাজারে আছে।

এখন স্থিতাবস্থার বিরোধী কোনো পক্ষ প্রশ্ন তুলতেই পারে, বড় পরিবর্তন আনতে অন্তর্বর্তী সরকারের ম্যান্ডেট কী? কতদূর? কত দিনের? ছয় মাসে ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠীকে আন্ডারগ্রাউন্ডে পাঠানোর বাইরে রাষ্ট্রীয় সেবা উন্নয়নে অর্জন কী কী?

এসব বিতর্কে আমাদের ড্রয়িংরুম, অফিস ও রাজনৈতিক অঙ্গন এখন কুসুম–কুসুম গরম। এতে জাতীয় অগ্রগতি উন্নত স্তরে নেওয়ার আলোচনায় কিছুটা বিষণ্নতার সুরও লক্ষ করা যাচ্ছে।

অন্য দিকে এ সমাজের আয়নাগুলো এতই ঘোলা হয়ে গেছে যে এখন বোঝা মুশকিল, চলমান পরিস্থিতিতে কে বেশি দ্বিধাগ্রস্ত—নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ নাকি সমাজ, রাজনীতি ও রাষ্ট্রক্ষমতার কাছাকাছি থাকা অতি সক্রিয় ‘খেলোয়াড়েরা’?

এমনকি নির্বাচিত সরকারের আমলেও এ দেশে এক দিনের ভোট ছাড়া জনগণ কী চায় এবং কী ভাবে, তা বোঝার জন্য অন্য কোনো বোধগম্য আয়োজন ছিল না।

গত সাড়ে ১৫ বছরে সেই এক দিনের ভোটের বাহাদুরিও জনগণের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল।

ব্যতিক্রম জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পরিবর্তন হয়েছে।
ফলে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার যে নতুন পরিপ্রেক্ষিত সৃষ্টি হয়েছিল, তার জন্য কর্মপন্থা প্রস্তুত করার প্রয়োজন ছিল বৈকি।

তা তৈরির কমবেশি দায়িত্ব ছিল পতিত হাসিনা ও তাঁর দোসররা বাদে প্রায় সবারই। অধিক ‘সকলের’ প্রতিনিধিত্বকারীদের দায়িত্ব অবশ্যই একটু বেশি।

অনেকটা অসংগঠিত বিপ্লবের পর হঠাৎ গঠিত সরকারের শুরুতেই কর্মপরিধি প্রস্তুত থাকা দুষ্কর, সে কথা মানি।

কিন্তু হাসিনার দুষ্কর্মের বিপরীতে একটি যৌক্তিক প্রত্যাশার তালিকা বানালে ক্ষতি কী ছিল?

এমন কাজের দায়িত্ব শুধু বর্তমান নেতৃত্বের জন্যই কঠিন পরীক্ষা নয়, অনাগত প্রজন্মের জন্যও গুরুত্ববহ।

আমরা জেনেও জানি না যে বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগাতে না পারার অনাকাঙ্ক্ষিত পরিণতি হতে পারে দীর্ঘমেয়াদি নৈরাজ্য।

আইনশৃঙ্খলা ও জনজীবন নিয়ে যে ষড়যন্ত্র হবে, সেটাও আগে থেকেই আমাদের ভাবনায় থাকা উচিত ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন