You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যেনতেন নির্বাচন হলে গণ-অভ্যুত্থানের পুরো অর্জনই ব্যর্থ হয়ে যাবে

দিদারুল ভূঁইয়া, তিনি একজন রাজনৈতিক কর্মী আর পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। রাষ্ট্রচিন্তা ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন নামক সময়ের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। বর্তমানে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের অর্থ সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছেন। গুম ও কুখ্যাত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাবন্দি ছিলেন প্রায় আট মাস। ‘জেল থেকে ফিরে: কেমন জেল চাই?’"তার গুম ও জেল জীবনের আত্মকথা। সাম্প্রতিক নানা রাজনৈতিক প্রশ্ন নিয়ে কথা বলেছেন বণিক বার্তায়। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সাবিদিন ইব্রাহিম

অভ্যুত্থান এবং তারপর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার ছয় মাস পার করল। কিন্তু আমরা দেখছি, অভ্যুত্থানের সময় যে ঐক্য ছিল তা এখন বিভিন্ন বলয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। অনেকেই বলছেন অভ্যুত্থানের চেতনা ফিকে হয়ে যাচ্ছে। এর কারণ কী?

বর্তমান সময়ে প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনো অভ্যুত্থানের চেতনাকে দীর্ঘদিন ধরে রাখা গেছে—তার উদাহরণ খুবই কম। তবে অভ্যুত্থানের চেতনা আরেকটু স্থায়ী হতো যদি সাধারণ মানুষের কাছে গণ-অভ্যুত্থানের কিছু সুবিধা পৌঁছে দেয়া যেত। নির্মোহভাবে লক্ষ করলে দেখা যাবে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে সরকারের সফলতা আছে। শেখ হাসিনার শাসনামলের শেষের দিকে ব্যাংক খাতের একাধিক ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল কিন্তু বর্তমান সরকার ব্যাংকগুলো বন্ধ হওয়া ঠেকাতে পেরেছে। এগুলো ছাড়া বলার মতো সরকারের তেমন সফলতা নেই। তবে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে এ দুটি সফলতার সুবিধা পৌঁছানো যায়নি।


সরকারের শুরুর দিক থেকেই আমরা অন্তত নয়টি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন ধরনের নীতি সংস্কারের কাজ করেছি। যেমন: ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের কাছে আমরা ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোনের টকটাইমের দাম কমানোর জন্য অনুরোধ করেছি। তাতে মানুষের কাছে সুবিধা পৌঁছে দেয়ার জন্য সরকার সত্যিই আন্তরিক—সেটি মানুষ অনুধাবন করুক। বিগত সরকারের সময়ে মাসে মাসে বিদ্যুতের দামসহ ইউটিলিটি বিল বাড়ানো হয়েছিল এবং যাতে তারা এখান থেকে লুটপাট করতে পারে। বর্তমানে যদি এসব খাতে লুটপাট না হয় তাহলে এসব পরিষেবার দাম কমানোর সুযোগ ছিল। কিন্তু বর্তমান সরকার বলল বিগত সরকার আমাদের কোষাগার খালি করে দিয়ে গেছে, তাই এসব পরিষেবার দাম কমানো সম্ভব নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন