
ক্লাউড কিচেন শুরুর আগে ও পরে
দেশে ক্লাউড কিচেনের ব্যবসা যেমন জনপ্রিয় হচ্ছে তেমনি পরিধিও বাড়ছে। যানজট ও ব্যস্ততার কারণে বাইরে কোনো রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয় না। তাদের জন্য ক্লাউড কিচেনই ভরসা। অনেকেই ক্লাউড কিচেনের ব্যবসায় ঝুঁকছেন। এসব কিচেনে থাকে শুধু রান্নাঘর আর স্টোররুম। আর কর্মীবাহিনী বলতে শুধু শেফ ও তার সহকারী। বসে খাওয়ার ব্যবস্থা নেই। অর্ডার আসে অনলাইনে। গ্রাহককে খাবার পৌঁছে দেয় ফুডপান্ডা বা উবার ইটসের মতো ফুড অ্যাগ্রিগেটররা। ফলে সহজ ও ঝামেলামুক্ত এই ব্যবসার দিকে অনেকেই ঝুঁকছেন। এতে প্রাথমিক পুঁজিও লাগছে কম। লোকসানের ঝুঁকি নেই বললেই চলে।
কেন ক্লাউড কিচেন
ক্লাউড কিচেন খুব কম টাকায় ব্যবসা শুরু করা যায়। নিজে ভালো রান্না জানলে কাজটা সহজ হয়। দরকার শুধু রান্নাঘরের জন্য জায়গা খোঁজা ও ভাড়া নেওয়া। নিজে যে বাড়িতে থাকেন সেখানেও সুযোগ থাকলে করতে পারেন। আলাদা করে জায়গা, পরিবেশনের জন্য বাসন-কোসনের দরকার হয় না। খাবার পরিবেশনের ঝামেলা নেই, সুতরাং অতিরিক্ত লোকবলের দরকার হয় না। ফলে টাকা সাশ্রয় হয়। শুরুতে ছোট আকারে শুরু করা যায়। যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে
- ট্যাগ:
- ব্যবসা ও অর্থনীতি
- ব্যবসার কৌশল
- ব্যবসা