You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিশ্ব রঙ্গমঞ্চে নতুন ফ্রন্ট খুলছে কোথায়

কোমর্বিডিটিসম্পন্ন রোগী, তাই সাধারণ সর্দি-গরমিও সয়ে চলা কঠিন। গত কয়েক দিন দেহের উচ্চ তাপমাত্রায় এতটাই কাহিল যে মাথা সোজা করাই ছিল ভার। টেলিভিশন বা পত্রপত্রিকা দূরের কথা, মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের দিকেও চোখ বোলানোর সুযোগ হয়েছে কম। ফলে চলতি সংখ্যার নির্ধারিত লেখাটির জন্য অপারগতা প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়ে নেব—এমনটা ঠিক করেই ফেলেছিলাম মনে মনে। কিন্তু বাদ সাধল অমর একুশে। এই দিনের আবেগ প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ের এতটাই গভীরে প্রোথিত যে শত বছরেও তা একটুও মলিন হওয়ার নয়। আর এই দিনেই কিনা চোখে পড়ল আঁতকে ওঠার মতো কিছু বার্তা ঘনিষ্ঠ কয়েকজনের ফেসবুক ওয়ালে।

ছোট ছোট সেই সব বার্তার তাৎপর্য-পরিণাম অনেক ব্যাপক ও গভীর। কী সেই সুদূরপ্রসারী তাৎপর্যবাহী বার্তা? ‘চট্টগ্রামে একুশের আবৃত্তি অনুষ্ঠান মাঝপথে বন্ধ করে শিল্পীকে হেনস্তা’, ‘চৌদ্দগ্রামে (কুমিল্লা) গুণবতী ডিগ্রি কলেজের শহীদ মিনার ভাঙচুর’, ‘মনিরামপুরে (যশোর) শহীদ মিনার ভেঙে টয়লেট নির্মাণের চেষ্টা’, ‘বরিশালে কনসার্ট করতে গিয়ে আতঙ্কে শিল্পীরা গভীর জঙ্গলে’, ‘মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে বাউলসম্রাট হিসেবে পরিচিত আব্দুর রশিদ বয়াতির বাৎসরিক ওরস মাহফিলে স্থানীয় তৌহিদি জনতার বাধা’। দ্রুত মূলধারার সংবাদমাধ্যমের অনলাইন সংস্করণ থেকে ঘটনাগুলো যাচাই করে নিলাম। বেশির ভাগ ঘটনাই অমর একুশের দিনের, বাকিগুলো আগের দিনের বা রাতের। কেউ হয়তো প্রশ্ন তুলতে পারেন, দেশে এমন ঘটনা কি আগে আর ঘটেনি? নিশ্চয়ই ঘটেছে। তবে অমর একুশের দিনে এত মাত্রায় নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন