মেঘ-পাহাড়ের রাজ্যে অপার মুগ্ধতার দুই দিন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:০৫

পাহাড় মানেই তো প্রশান্তি আর স্নিগ্ধতার পরশ। সবুজ পাহাড়ের মায়াবী সৌন্দর্য, মেঘের সঙ্গে পাহাড়ের মিতালির অনন্যসাধারণ রূপ দেখে মুগ্ধ না হয়ে কি কারও উপায় আছে! ‘পাহাড়’ ভালোবেসে পাহাড় কেনার ইচ্ছা ব্যক্ত করে কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘অনেক দিন থেকেই আমার একটা পাহাড় কেনার শখ/ কিন্তু পাহাড় কে বিক্রি করে তা জানি না/ যদি তার দেখা পেতাম, দামের জন্য আটকাতো না।/ আমার নিজস্ব একটা নদী আছে/ সেটা দিয়ে দিতাম পাহাড়টার বদলে/ কে না জানে পাহাড়ের চেয়ে নদীর দামই বেশি/ পাহাড় স্থানু, নদী বহমান/ তবু আমি নদীর বদলে পাহাড়ই কিনতাম।’ আসলেই তো, প্রকৃতির সবচেয়ে কাছাকাছি যেতে চাইলে পাহাড়ে যেতে হবেই। পাহাড়ের মতোই বিশাল হতে হবে। তাহলেই পূর্ণতা পাবে সব তৃষ্ণা।


পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে প্রকৃতির মহত্ব অনুভব করতে আমরাও খুব তাগিদ অনুভব করছিলাম। এ কারণেই বান্দরবান ভ্রমণের জল্পনাকল্পনা চলছিল বহু আগে থেকেই। অবশেষে আবার নতুন করে উদ্যোগ নেওয়ার সাহস উসকে দিল সম্প্রতি ইউএসএ থেকে দেশে ঘুরতে আসা স্ত্রীর ছোট ভাই দীপ্ত ঘোষ। সিদ্ধান্ত হলো, পারিবারিক আনন্দভ্রমণে বের হব এবার ফেব্রুয়ারির মধ্য সপ্তাহের মধ্যেই। পরিকল্পনাকে সহজ করতে নির্ধারিত সময়ের এক দিন আগেই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়ই আমরা পৌঁছে যাই বান্দরবান। শহরের পরিচিত হোটেল হিলটনে রুম বুকিং করে রেখেছিলেন সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করা চবির সহকারী অধ্যাপক নাট্যজন সুবীর মহাজন। আমি, স্ত্রী অনামিকা, ছেলে বর্ণিল, শ্যালক দীপ্ত ও তার স্ত্রী পিয়া, পিয়ার ভাই প্রাপ্ত, শ্যালিকা অর্পা, শ্যালক শুভ্র, রক্তিম, শ্যালিকার বর ব্যাংক কর্মকর্তা রাহুল চৌধুরীসহ আমরা টিমে ছিলাম মোট ১৩ জন। সৌভাগ্যক্রমে আরও কয়েকজন পারিবারিক স্বজনকেও ভ্রমণের সহযোগী হিসেবে পেয়ে যাই। তাঁদের মধ্যে চট্টগ্রামের পরিচিত আলোকচিত্র টিম চিত্রকুঞ্জের স্বত্বাধিকারী রোহিত চৌধুরী, টিমের অন্যতম সদস্য অর্পণ ঘোষ ও অভি দেবও বৃহস্পতিবার রাতে যুক্ত হয়েছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও