গুড় কি চিনির চেয়ে স্বাস্থ্যকর?

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮:৩৫

মানুষ এখন স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার প্রতি আরও সচেতন হয়ে উঠছে। প্রাকৃতিক ও অপ্রক্রিয়াজাত খাবারের দিকে আগ্রহ বাড়ছে। গুড় হলো বহু প্রাচীন মিষ্টি, এই গুড়কে পরিশোধিত চিনির স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে ভাবা হয়। ডায়াবেটিস এবং স্থূলতার মতো লাইফস্টাইল ডিজিজ নিয়ে ক্রমবর্ধমান সচেতনতার অংশ হিসেবে মানুষ এখন চিনির বদলে গুড়ের দিকে ঝুঁকছে। গুড় এবং চিনি উভয়ই সাধারণ মিষ্টি, তবে এই দুইয়ের পুষ্টিগুণ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতার ক্ষেত্রে বেশকিছু পার্থক্য রয়েছে। যদিও উভয়ই আখ বা তালের রস থেকে প্রাপ্ত। তবে গুড় ন্যূনতম প্রক্রিয়াজাতকরণের মধ্য দিয়ে যায়, এটি পরিশোধিত চিনির চেয়ে বেশি প্রাকৃতিক এবং পুষ্টিকর সমৃদ্ধ বিকল্প।


গুড় আয়রনে সমৃদ্ধ


গুড় ন্যূনতম প্রক্রিয়াজাতকরণের কারণে আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। এটি চিনির তুলনায় গুড়কে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের একটি ভালো উৎস করে তোলে। গুড় তার সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানের কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত, যা শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। খাবারের পরে গুড় খাওয়া হজমকারী এনজাইমগুলোকে উদ্দীপিত করে, হজম সহজ করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। গুড়ে থাকা পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।


গুড়ের অসুবিধা


পুষ্টিতে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও, গুড় ক্যালোরিতে ভরপুর এবং অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। পরিশোধিত চিনির চেয়ে কম পরিমাণে গ্রহণ করলেও, গুড়ের কারণে রক্তে শর্করার ওঠানামা করতে পারে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের এটি কম খাওয়া উচিত। স্বাস্থ্যকরভাবে প্রক্রিয়াজাত না করলে গুড় উৎপাদনের ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি কখনও কখনও দূষণকারী পদার্থের সৃষ্টি করতে পারে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও