You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কোলেস্টেরল কমানোর চার পন্থা

খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো যায়।

যেমন- মাংস কম আর সবজি, ফল এবং পূর্ণ শষ্য বেশি খাওয়া।

এই তথ্য জানিয়ে হার্ভার্ড হেল্থ পাবলিশিং’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও চারটি পন্থা উল্লেখ করা হয়, যেগুলোর মাধ্যমে কোলেস্টেরল কম রাখা সম্ভব।

আনস্যাচুরেইটেড চর্বি গ্রহণ; স্যাচুরেইটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট এড়ানো

বেশিরভাগ উদ্ভিজ্জ চর্বি বা তেলে স্বাস্থ্যকর আনস্যাচুরেইটেড ফ্যাট বা চর্বি থাকে, যা হৃদযন্ত্রের জন্য ভালো। এসব স্বাস্থ্যকর চর্বি পাওয়া যাবে তৈলাক্ত মাছ, বাদাম, বীজ এবং কিছু সবজি থেকে।

পাশাপাশি উচ্চমাত্রায় স্যাচুরেইটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার যেমন- মাংস, ভাজাপোড়া খাবার ও দুগ্ধজাত পণ্য এড়াতে হবে।

দ্রবণীয় আঁশ বেশি গ্রহণ করা

ওটস ও ফলে থাকে দ্রবণীয় আঁশ। এটা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই এই ধরনের খাবার বেশি খাওয়া উপকারী।

উদ্ভিজ্জ স্টেরলস এবং স্ট্যানোলস খাদ্যতালিকায় রাখা

এই উদ্ভিজ্জ যৌগগুলোর গঠন কোলেস্টেরলের মতো। যে কারণে এগুলো, অন্যান্য উৎস থেকে আসা কোলেস্টেরল দেহে গ্রহণ করার পরিমাণ কমায়।

এই উপাদানগুলো পাওয়া যাবে এমন কয়েকটি খাবার হল- তিলের তেল, অলিভ অয়েল। কুমড়া, সূর্যমুখির বীজ এবং তিল ও তিশির বীজ। বাদামের মধ্যে আছে- পেস্তা, কাঠবাদাম ও কাজু-বাদাম। নানান পূর্ণ শষ্য – গম, যব, বার্লি, লাল চাল, ওটস। সবজির মধ্যে আছে- ব্রকলি ও ফুলকাপি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন