কৃষক কি সবজির যৌক্তিক মূল্য পান?

বণিক বার্তা জাহাঙ্গীর আলম খান প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:২৭

গত পঞ্জিকাবর্ষে দীর্ঘতম খরা, পরবর্তী বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে শাকসবজির উৎপাদন ব্যাহত হয়েছিল। অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়েছিল মূল্য। পরে কৃষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আশানুরূপ উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। এখন সবজির ভরা মৌসুম। বাজারে শীতের সবজির বিপুল সমারোহ। হরেক রকম সবজির বৈচিত্র্যময় পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানিরা। সরবরাহ বাড়ছে প্রতিদিন। ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে সবজির দাম। এখন সব ধরনের সবজির দামই ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে চলে এসেছে। বর্তমানে একটি ফুলকপির দাম ১৫-২০ টাকা। শিম ২০-২৫ টাকা কেজি। করলার কেজি ৫০-৬০ টাকা। এক কেজি মুলা বিক্রি হচ্ছে ১০-১৫ টাকায়।


একটি লাউয়ের দাম ২৫-৩০ টাকা। টমেটোর কেজি নেমে এসেছে ২০ টাকায় এবং কাঁচামরিচের কেজি ৪০ টাকায়। এক মাস আগে এগুলোর দাম ছিল দ্বিগুণেরও বেশি। এর কারণ ছিল সরবরাহ সংকট। এখন দরপতন ঘটেছে সবজির। খামারপ্রান্তে এর দাম বাজারদরের অর্ধেকেরও কম। কৃষকদের অভিযোগ, সবজি বিক্রি করে উৎপাদন খরচও উঠে আসছে না। এ মূল্যবৃদ্ধি ও দরপতনের চালচিত্র হরহামেশাই আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত আমাদের জানা থাকা দরকার। দেখতে হবে বিভিন্ন সবজির উৎপাদন খরচ কত? কত এর গড় বিক্রয়মূল্য? আর তাতে কৃষকের লাভ কত? তাতে মৌসুমি মূল্যবৃদ্ধি ও দরপতনে ধৈর্যশীল হতে পারবেন আমাদের কৃষক ও ভোক্তারা। বিভিন্ন সবজির দামের ন্যায্যতা তারা অনুভব করতে পারবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও