![](https://media.priyo.com/img/500x/https://images.ajkerpatrika.com/original_images/nhd_KQTZzqU.jpg)
আন্দোলনের সময় নাহিদ-আসিফকে রাখা হয়েছিল আয়নাঘরে, গিয়েই চিনতে পারলেন
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
আজ বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আয়নাঘর পরিদর্শনে গিয়ে ডিজিএফআইয়ের সেই দুই টর্চার সেল চিনতে পারার কথা জানিয়েছেন নাহিদ ও আসিফ।
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ও আসিফকে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর আসিফ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সেই কক্ষের দেয়ালের উপরের অংশের খোপগুলোতে এক্সস্ট ফ্যান ছিল, এখন নেই।
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ও আসিফকে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর আসিফ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সেই কক্ষের দেয়ালের উপরের অংশের খোপগুলোতে এক্সস্ট ফ্যান ছিল, এখন নেই।
আসিফ আরও জানান, তিনি দেয়াল দেখে কক্ষটিকে চিনতে পেরেছেন। কক্ষটি আগে অনেক ছোট ছিল, এখন মাঝের দেয়াল ভেঙে বড় করা হয়েছে। ওই কক্ষে তাঁকে চার দিন আটকে রাখা হয়েছিল। এ সময় বাইরের কারও সঙ্গে তাঁকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। টয়লেট ছিল কক্ষের বাইরে এবং তাঁকে চোখ বেঁধে টয়লেটে নিয়ে যাওয়া হতো।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাকে চোখ খুলে দেওয়ার পর দেখি এমন একটা রুম। যতক্ষণ রুমে থাকতাম, চোখ খোলা থাকত। বাইরে নেওয়ার সময় চোখ বেঁধে ফেলা হতো। সামনে একটা কাঠের দরজা ছিল, তার সামনে একটা লোহার দরজা ছিল। রুমে একটি কাঠের চৌকি ছিল।’