You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চোখের বদলে চোখ

‘ইটের বদলে পাটকেল/আর চোখের বদলে চোখ/পৃথিবীটা অন্ধ হয়তো হোক’—এই মন্ত্রেই যেন এখন সবাই চলছে। চারদিকে কেবল হিংসা আর হিংসা। চারদিকে সম্মিলিত কণ্ঠে অবিরত ঘোষণা আসছে—‘ওকে ঘৃণা জানাও’, ‘ওর গায়ে থুতু দাও’, ‘ওকে স্তব্ধ কর’, ‘ওকে দেশান্তরী কর’, ‘ওকে বিনাশ কর’। মানুষ এখন হিংসা ছাড়া যেন আর কিছুই চিন্তা করতে পারে না। মানুষই বোধ হয় একমাত্র প্রাণী, যে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার অনিবার্যতার বাইরেও জারি রাখে অন্য এক লড়াই। সে লড়াই হিংসার চাবুক হাতে, নিরতিশয় লোভ, ক্ষমতা, আধিপত্য ও আগ্রাসনের পিঠে চড়ে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে দেয় হিংসার বীজ। অযুত সংঘর্ষের জন্ম দেয়।

অথচ আমরা সবাই জানি যে, হিংসা একটি দুষ্টচক্রের মতো, একটি ভাইরাসের মতো। হিংসা শত্রুর অন্তরে কেবলই বুনে চলে নিজের বীজ। হিংসা দিয়ে কেউ নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না, শত্রুকে সঙ্গে নিয়ে কেবলই ঘুরতে থাকে শত্রুর বৃত্তে এবং পরিণামে নিজেকে ধ্বংস করে। লাভের লাভ হয়তো কেবল এটুকুই হয় যে, নিজের লাশটা স্থান পায় শত্রুর লাশের ওপর। আমরা যদি এভাবে চোখের বদলে চোখ নিতে থাকি, তাহলে পৃথিবীর সৌন্দর্য থাকবে ঠিকই, কিন্তু সেই সৌন্দর্য দেখার মতো কোনো চোখ অবশিষ্ট থাকবে না!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন