ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষণে প্রতিষ্ঠানকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে

বণিক বার্তা মোহাম্মদ আলীম আখতার খান প্রকাশিত: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:১৪

আমিও যোগদান করেছি চার মাসের মতো হয়েছে। যোগদান করে প্রথমেই দেখলাম ডিম অত্যন্ত উচ্চমূল্যে বাজারে বিক্রি হচ্ছে। পরদিন সভা করলাম। পরে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জানতে পারলাম, বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাব কমানো গেলে ডিমের দাম কমানো সম্ভব। উৎপাদকরা যদি সরাসরি পাইকারদের কাছে পৌঁছে দিতে পারে, তাহলে দাম কমানো সম্ভব। সবার সহযোগিতায় পরদিন ডজনে ৩০ টাকা কমেছে। এর অর্থ মধ্যস্বত্বের অস্তিত্ব আছে। আমি জানি না, মধ্যস্বত্বকে দুভাবে বলা হচ্ছে। যারা মধ্যস্বত্ব হিসেবে ব্যবসা করেন তাদের আমরা মধ্যস্বত্ব বলছি না। কোনো বিনিয়োগ ও শ্রম ছাড়া যারা কেবল উপস্থিতি দিয়ে হাতবদল করে লাভটি নিয়ে নিচ্ছেন এবং ভোক্তার কাছে বেশি মূল্যে বিক্রি করছেন। এ রকম ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা আছে।


যেমন আলুর ক্ষেত্রে যখন দাম বাড়ে এবং সামনে আরো বাড়ার সম্ভাবনা আছে। তখন কোনো একটি সভায় এ বিষয়টি আলোচনা করি, তখন একজন দায়িত্ববাদ ব্যক্তি বলতে চেষ্টা করলেন কোল্ড স্টোরেজে বীজ আলুও আছে। তাই এটি বের করা সেনসেটিভ। তখন আমরা মনে হয়নি এই উত্তরটি একটি সন্তোষজনক উত্তর। আমরা সরকারি কর্মচারী এবং আমাদের বেতন-ভাতা হয় জনগণের করের টাকায়। সেই জনগণকে যদি রিটার্ন না দিতে পারি এবং মাঝখানে এ ধরনের নেতিবাচক কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করে ফেলি, তাহলে বাজারে সমস্যা হবেই। একই সঙ্গে পরবর্তী সময়ে আইন অনুসারে, তল্লাশি, ওয়ারেন্ট দেয়া এবং কোনো ব্যবসায়িক স্থানকে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা যায়। এক্ষেত্রে যদি প্রতীয়মান হয় যে কোনো প্রতিষ্ঠান কোনোভাবে ভোক্তাদের অধিকার ক্ষুণ্ন করতে তৎপর রয়েছে, তাহলে ওই ব্যবস্থাগুলো নেয়া যায়। ভোক্তা অধিকার আইনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও