![](https://media.priyo.com/img/500x/https://media.prothomalo.com/prothomalo-bangla%2F2025-02-09%2F7c2i2oey%2Fpexels-thgusstavo-30568069.jpg?rect=160%2C0%2C2178%2C1452&w=622&auto=format%2Ccompress&fmt=avif)
শিশুর দাঁতের যত্নে যা করা দরকার
সাধারণত ১২ বছরের আগেই শিশুদের ওপর ও নিচের চোয়াল মিলিয়ে ২০টি দুধদাঁত এবং পরে ২৮টি স্থায়ী ও আরও পরে ৪টি আক্কেলদাঁত ওঠে। দাঁত ওঠার পর থেকেই সঠিক যত্ন নিলে দাঁত ও মাড়ি আজীবন সুস্থ থাকবে। তা না হলে দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে শিশুকালে ও পরবর্তী সময়ে।
গর্ভস্থ শিশুর দাঁতের যত্ন
শুনতে অবাক লাগলেও শিশুর দাঁতের গঠনপ্রক্রিয়া শুরু হয় গর্ভধারণের প্রথম ছয় সপ্তাহ থেকে। মায়ের গর্ভকালীন অপুষ্টি, বিশেষ করে ক্যালসিয়ামের অভাব শিশুর দাঁতের গঠন দুর্বল করে ফেলে। পরে দাঁত সহজেই রোগে আক্রান্ত ও ভেঙে যায়। গর্ভকালীন কোনো ওষুধ সেবনেও চিকিৎসকের পরামর্শ খুবই জরুরি। কারণ, তা দাঁতের ক্ষতি করতে পারে।
মুখ পরিষ্কার ও দাঁত ব্রাশ
দাঁত ওঠার আগেই নবজাতকের মাড়ি ও জিব পরিষ্কার করতে হবে। পরিষ্কার সুতি কাপড় বা গজ পানিতে ভিজিয়ে পরিষ্কার করতে হবে রাতে ও সকালে।
দাঁত ওঠার পর তিন বছর থেকে সঠিকভাবে দাঁত ব্রাশ করানোর চেষ্টা করতে হবে। শিশুদের নরম টুথব্রাশ ও ফ্লোরাইডযুক্ত খুব অল্প পেস্ট দিয়ে দুই মিনিট করে সকালে খাওয়ার পর ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্রাশ করার অভ্যাস করাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন পেস্ট খেয়ে না ফেলে।
- ট্যাগ:
- স্বাস্থ্য
- দাঁতের যত্ন
- শিশুর যত্ন