রেয়াতি সুবিধা ও মিথ্যা ঘোষণায় ভিসতার রাজস্ব ফাঁকি

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৩:৩৮

রেয়াতি সুবিধার অপব্যবহার এবং ঘোষণার অতিরিক্ত পণ্য আমদানি করে সোয়া কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে ইলেকট্রনিকস পণ্য আমদানি, উৎপাদন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভিসতা ইলেকট্রনিকস লিমিটেড।


সাত চালানে বিভিন্ন কৌশলে এটি উদঘাটিত হয়েছে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত দাবিনামা ইস্যু করা হলেও ফাঁকিকৃত টাকা এখনো সরকারি কোষাগারে জমা হয়নি বলে জানা গেছে।


এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস ও কাস্টমস গোয়েন্দার একাধিক কর্মকর্তা রোববার ঢাকা পোস্টকে বলেন, প্রতিষ্ঠানটি রেয়াতি সুবিধার অপব্যবহার করেছে। শুল্কায়নের সময় করে কাগজপত্র যাচাই না করেই পণ্য খালাস দিয়েছে। যে এসআরওতে রেয়াতি সুবিধা দাবি করা হয়েছে— সেই এসআরও এই প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রযোজ্য নয়। প্রথম দফায় দুইটি চালানের বিপরীতে প্রভাব খাটিয়ে পণ্য খালাস নেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়ার পর শুল্ককর, জরিমানা ও অর্থদণ্ড পরিশোধ করে পণ্য খালাস করে। সন্দেহ তৈরি হলে পেছনের নথিপত্র ঘেটেও ফাঁকির বিষয়টি উদঘাটিত হয়েছে। সে বিষয়ে দাবিনামা জারি করা হয়েছে কিন্তু রাজস্ব জমা হয়নি।


এর আগে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খালাস পর্যায়ে ২০২৩ সালের মার্চে দুইটি চালান আটক করে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। আটকের পরপর অভিযোগের প্রমাণও মিলে যায়। এনবিআরের নির্দেশনায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে রেয়াতি সুবিধার অপব্যবহার ও ঘোষণার অতিরিক্ত পণ্য আমদানির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারাদেশে অর্থদণ্ড ও জরিমানা করে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস। শুধু তাই নয় রেয়াতি সুবিধার অপব্যবহারে সহায়তা করা অর্থাৎ শুল্কায়নের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের শাস্তির সুপারিশও করা হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও