You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ধর্ষণ প্রতিরোধে বহির্বিশ্বে যেসব পদক্ষেপ চালু রয়েছে

বিশ্বব্যাপী ধর্ষণ একটি ভয়াবহ সামাজিক সমস্যা, যা বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন মাত্রায় বিদ্যমান। উন্নত দেশগুলোয় এই অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোর আইন এবং কার্যকর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা থাকলেও, অনেক উন্নয়নশীল দেশে এখনো এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে।

ধর্ষণের হার ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলো বিচার করতে গেলে দেখা যায় যে, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো, বিশেষ করে নরওয়ে, সুইডেন এবং ডেনমার্ক, এই অপরাধ প্রতিরোধে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। উন্নত দেশগুলোর মধ্যে এই দেশগুলোয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অপরাধীদের শনাক্ত ও শাস্তির ব্যবস্থা করে।

ধর্ষণের শিকার কিশোরীদের জন্য তাৎক্ষণিক আইনি ও মানসিক সহায়তা প্রদান করা হয়। পাশাপাশি, এই দেশগুলোয় সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য স্কুল পর্যায়ে থেকেই যৌনশিক্ষা ও সম্মতির বিষয়ে পাঠ দেওয়া হয়, যা কিশোরীদের আত্মরক্ষার কৌশল শেখায় এবং ছেলেদের মধ্যে নারীদের প্রতি সম্মানবোধ তৈরি করে।

তবে শুধুমাত্র আইন প্রয়োগ যথেষ্ট নয়; সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনও অপরিহার্য। এ জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শুধুমাত্র আইনি কাঠামোই শক্তিশালী করা হয়নি বরং সামাজিক সচেতনতা, শিক্ষা এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের মাধ্যমে এই সমস্যা মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।

সুইডেন, নরওয়ে এবং ডেনমার্কে ধর্ষণ প্রতিরোধে ব্যাপক সামাজিক পদক্ষেপ গ্রহণের দিক থেকে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এসব দেশে সরকারিভাবে স্কুল পর্যায়ে যৌন শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেছে, যেখানে কিশোর-কিশোরীদের সম্মতি, ব্যক্তিগত সীমানা এবং যৌন সহিংসতার পরিণতি সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া হয়।

এমনকি সুইডেনসহ অন্যান্য অনেক উন্নত দেশে ধর্ষণের সংজ্ঞা সম্প্রসারিত করা হয়েছে, যেখানে সম্মতির অভাবকে ধর্ষণ হিসেবে গণ্য করা হয়। এই আইনটি নারীর অধিকার রক্ষায় একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এছাড়া সুইডিশ সরকার নারী ও কিশোরীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে স্কুল, কর্মক্ষেত্র এবং পাবলিক প্লেসে নিয়মিতভাবে ব্যাপক সচেতনতা কর্মসূচি চালু করেছে।

নরওয়েতে ধর্ষণ প্রতিরোধে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে, যা ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিদের জন্য দ্রুত ও কার্যকরী সহায়তা প্রদান করে। ডেনমার্কে ধর্ষণ প্রতিরোধে একটি জাতীয় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন, আইনি সহায়তা প্রদান এবং ধর্ষণ সংক্রান্ত মামলাগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তি নিশ্চিত করা। এছাড়াও ডেনমার্ক সরকার ধর্ষণ প্রতিরোধে সামাজিক মাধ্যম এবং অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যাপক প্রচারণা চালায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন