You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অপরাধের অর্থনীতি আবারো সক্রিয় হচ্ছে

১৯৬৯ সাল। অনেকটা আকস্মিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ১০০ ডলারের ওপরের সব নোট বাতিলের ঘোষণা দেয় রিচার্ড নিক্সন প্রশাসন। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে বড় ধরনের সংকট তৈরি করছিল কালো টাকার দৌরাত্ম্য। নিক্সন প্রশাসনের এ ঘোষণায় দেশটির অর্থনীতিতে কালো টাকার প্রবাহে বড় ধরনের ছেদ পড়ে যায়। একই সঙ্গে দেশটির ব্যাংক খাতের অগ্রগতিও ত্বরান্বিত হয় বলে দাবি করা হয়। এখনো বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ মূল্যমানের নোট ১০০ ডলারের।

নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করা ও অর্থনীতিতে কালো টাকা নিয়ন্ত্রণে অস্ট্রেলিয়ার সরকার ১৯৯৬ সালে সব ধরনের কাগজের নোট প্রত্যাহার করে নেয়। এর পরিবর্তে দীর্ঘস্থায়ী পলিমার নোট চালু করে দেশটি। এ উদ্যোগের সুফলও পেয়েছিল দেশটি। অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতিকে আরো বিনিয়োগবান্ধব করে তোলার ক্ষেত্রে বিষয়টির বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করা হয়।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে এমন নোট বাতিল বা ডিমনিটাইজেশন হয়েছে দুইবার। ১৯৭৮ সালে প্রথমবারের মতো দেশটিতে ৫০০ রুপি ও এর বেশি মূল্যমানের নোট প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। পূর্ববর্তী সরকারের দুর্নীতিবাজ নেতাদের লক্ষ্য করে সে সময় এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল বলে মনে করা হয়ে থাকে। সে সময় জনগণকে এক সপ্তাহ সময় দেয়া হয়েছিল নোট পরিবর্তন করে নেয়ার জন্য। অবশ্য দেশটির মোট অর্থের বেশ ক্ষুদ্র অংশ উচ্চমূল্যের নোট হওয়ার কারণে সে সময় এ উদ্যোগের ফলে অর্থের সরবরাহ কিংবা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামের ক্ষেত্রে তেমন প্রভাব পড়েনি। সব মিলিয়ে প্রথম দফায় ডিমনিটাইজেশনের মাধ্যমে কালো টাকার দৌরাত্ম্য নিয়ন্ত্রণে সফল হয় ভারত। তবে দ্বিতীয় দফায় এ সাফল্যের দেখা পায়নি দেশটি। অর্থনীতিতে কালো টাকার দৌরাত্ম্য কমানোর কথা বলে ২০১৬ সালের নভেম্বরে আকস্মিকভাবেই ৫০০ ও ১ হাজার রুপির নোট বাতিল ঘোষণা করেছিল নরেন্দ্র মোদির ভারত সরকার। উচ্চমূল্যের এসব নোট বাতিলের সময় বলা হয়েছিল, ভারতে ‘‌শ্যাডো ইকোনমি বা অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির দাপট কমাতে ‘‌নোট বন্দি’ করা হয়েছে। যদিও পরে আবার ২ হাজার রুপিরও নোট ছাপিয়েছিল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বাজার থেকে উচ্চমূল্যের এ নোটটিকেও প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছিল রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন