সবজির দাম কমায় কিছুটা হ্রাস পেয়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি
বাজার ভরপুর শীতের সবজিতে। নাগালের মধ্যে দাম। এর ফলে জানুয়ারিতে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ১০ দশমিক ৭২ শতাংশ। আগের মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরে ছিল ১২ দশমিক ৯২ শতাংশ। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, চাঁদাবাজি ও মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য নিয়ন্ত্রণে সরকার সফল হলে মূল্যস্ফীতি আরো কমানো সম্ভব ছিল। তবে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি জানুয়ারিতে সামান্য বেড়ে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশে পৌঁছেছে, যা গত ডিসেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) গতকাল প্রকাশিত ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) হালনাগাদ তথ্যে এমনটা উঠে এসেছে।
দেশে আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। প্রায় সময়েই সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ শতাংশের ওপর, কখনো তা দুই অংকও ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোর নীতি গ্রহণ করা হলেও তা খুব একটা কাজে আসেনি। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকায় এ সময়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বর্তমানে তা কিছুটা কমতে শুরু করেছে।