You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনৈতিক দলগুলোকে এক থাকার আহ্বান আলী রীয়াজের

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণের পথ তৈরি করা হয়। এ থেকে উত্তরণে শুধু ব্যক্তির অপসারণ নয়, কাঠামোগতভাবে বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন ও গণতন্ত্রায়ণের যে সুযোগ রক্ত দিয়ে তৈরি হয়েছে, সেই জায়গায় রাজনৈতিক দলগুলোকে এক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

আজ শনিবার ‘গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ: সুশাসন ও গণতন্ত্র’ শীর্ষক এক সেমিনারে অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই আহ্বান জানান। সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স রাজধানীর ইস্কাটনে আঞ্চলিক লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণকেন্দ্রের মিলনায়তনে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘এই কাঠামোগত পরিবর্তন অকস্মাৎ হবে না। সবার অংশীদারত্বের মধ্য দিয়ে সেটা সম্ভব। গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সেটাই একমাত্র পথ।’

কীভাবে দেশের বিদ্যমান সংবিধান ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করে দেয়, এক ব্যক্তির হাতে সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করে রাখে তা ব্যাখ্যা করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, যেকোনো দেশে সাধারণত তিনভাবে স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়—সেনাশাসনের মাধ্যমে, এক দলীয় ব্যবস্থা এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে এক ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠা করা। দুটি দুর্বলতার কারণে এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক স্বৈরশাসন তৈরি হয়। একটি হলো প্রাতিষ্ঠানিক আরেকটি হলো রাজনৈতিক সংস্কৃতি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার মূল জায়গায় আছে সংবিধান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন