You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সংবিধান সংস্কার: সংবিধান বনাম সাংবিধানিকতাবাদ

সংবিধান, সাংবিধানিকতা আর সাংবিধানিকতাবাদ শব্দগুলোতে অনুপ্রাসজনিত নৈকট্য আছে। কিন্তু প্রায়োগিক ক্ষেত্রে মিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কারণ, আমাদের মতো গণতন্ত্র নিয়ে সংগ্রামরত দেশগুলোতে কার্যকারিতা বিবেচনায় এই তিন শব্দ মেরুসম দূরত্বে অবস্থান করে।

সংবিধান আর সাংবিধানিকতা যতটা পরিচিত সাধারণ ব্যবহারে কিংবা ব্যবহারজীবীমহলে (আইন অঙ্গন ও একাডেমিক) কনস্টিটিউশনালিজম বা সাংবিধানিকতাবাদ শব্দটা সে তুলনায় অনেক কম শোনা যায়। এমনকি  অস্পষ্টতা এবং ভ্রান্তিও লেগে আছে শব্দটির গায়ে। এর কারণ আমাদের সাংবিধানিক (আইন নিয়ে আদালতে আর আইন পাঠ নিয়ে শিক্ষাক্রমে) আর বিদ্যায়তনিক চর্চার দৈন্যতা।

৫ আগস্টের ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের পর সরকার ও সংশ্লিষ্ট কোনো কোনো ব্যক্তি সংবিধান সংস্কারের এক ‘মহাযজ্ঞ’ নিয়ে কথাবার্তা বলছেন। এ ছাড়া নির্বাচন, প্রশাসনসহ রাজনৈতিক অনেক বিষয়ে সংস্কারের দামামা বাজছে। আগ্রহী জনসমাজ এই সংস্কার প্রক্রিয়াকে সামনে রেখে এক বুদ্ধিবৃত্তিক মিথস্ক্রিয়ায় ব্যস্ত! অ্যাট লিগ্যাল জুরিস্ট উপেন্দ্র বক্সি উদ্ভাবিত ‘সোশ্যাল অডিট’ বিষয়টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন