পরিবেশে অ্যান্টিবায়োটিক অবশিষ্টাংশ ও জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি

বণিক বার্তা শফি মুহাম্মদ তারেক প্রকাশিত: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:৪৬

পরিবেশে অ্যান্টিবায়োটিকের অবশিষ্টাংশ একটি গুরুতর বৈশ্বিক উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, বিশেষত উন্নয়নশীল দেশগুলোয়, যেখানে নিয়ন্ত্রণহীন অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার, দ্রুত শিল্পায়ন ও অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিস্থিতিকে আরো সংকটময় করে তুলছে। একসময় জীবন রক্ষাকারী ‘‌মিরাকল ড্রাগ’ হিসেবে পরিচিত অ্যান্টিবায়োটিক এখন ব্যাপকভাবে মাটি, ভূ-উপরিস্থিত ও ভূগর্ভস্থ পানিতে, এমনকি খাদ্য ব্যবস্থায়ও উপস্থিত, যা জনস্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। এসব অ্যান্টিবায়োটিকের অবশেষ মূলত মানব ও পশুচিকিৎসা, কৃষি, জলজ চাষ এবং ওষুধ শিল্পের অতিরিক্ত এবং অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবেশে প্রবেশ করে। অ্যান্টিবায়োটিক তিন ভাগে বিভক্ত—প্রাকৃতিক, আধা-সিন্থেটিক ও সিন্থেটিক। উদাহরণস্বরূপ, পেনিসিলিন একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক, পেনিসিলিন-জি থেকে উৎপন্ন বিটা-ল্যাকটামিক অ্যাসিড একটি আধা-সিন্থেটিক এবং সালফোনামাইড একটি সিন্থেটিক অ্যান্টিবায়োটিক। বৈশ্বিকভাবে বিক্রীত অ্যান্টিবায়োটিকের মধ্যে সাধারণভাবে ৭৩ শতাংশ কৃষি খাতে এবং ২৭ শতাংশ মানবস্বাস্থ্য খাতে ব্যবহৃত হয়। বিক্রীত অ্যান্টিবায়োটিকের মধ্যে ৬৭ শতাংশ টেট্রাসাইক্লিন, ১২ শতাংশ পেনিসিলিন এবং ৮ শতাংশ ম্যাক্রোলাইডস। ২০১৯ সালে টেট্রাসাইক্লিন ও ম্যাক্রোলাইডসের বিক্রি বেড়েছে, কিন্তু পেনিসিলিনের বিক্রি কমেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও