চিকিৎসা ব্যয় বাড়বে ১৫%

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৪৯

দেশে রোগীদের অস্ত্রোপচারে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি, রোগ নির্ণয় ও পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ব্যবহৃত মেডিকেল ও ডায়াগনস্টিক সরঞ্জামাদি, যন্ত্রপাতি ও রিএজেন্টের ৯৫ শতাংশই আসছে বিদেশ থেকে বৈধভাবে আমদানির মাধ্যমে। বর্তমানে বছরে আমদানি হচ্ছে ১৫ হাজার কোটি টাকার সামগ্রী। ভ্যাট-ট্যাক্স ও লভ্যাংশ মিলে এর বাজার দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকায়।


এতদিন এসব সামগ্রী আমদানির জন্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে কোনো ধরনের লাইসেন্স গ্রহণ, নিবন্ধন বা অনুমতি নিতে হতো না। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে সহজ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আমদানি করতে পারতেন আমদানিকারকরা। কিন্তু ২০২৩ সালে ‘ওষুধ ও কসমেটিকস আইন’ প্রণয়নের পর এসব সামগ্রী ওষুধ ও কসমেটিকসের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং ওষুধ ও কসমেটিকসের মতো এসবের আমদানি ও উৎপাদনেও বেশকিছু শর্ত বিধিবিধান আরোপ করা হয়। ইতিমধ্যেই এসব শর্ত পূরণে বিভিন্ন হাসপাতালকে চিঠি দিতে শুরু করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। চিঠিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, অধিদপ্তরের নিবন্ধন ব্যতিরেকে কেউ কোনো চিকিৎসা সরঞ্জামাদি কিনতে ও ব্যবহার করতে পারবেন না। নির্দেশ অমান্য করা হলে ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা ১০ বছরের কারাদ- অথবা উভয় দণ্ডে দ-িত হবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও