ঢাকার সাত কলেজের ভাগ্য: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকা অঞ্চল ফর্মুলা

প্রথম আলো ড. আবদুস সাত্তার মোল্লা প্রকাশিত: ৩০ জানুয়ারি ২০২৫, ১৯:৫৮

ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাড়তে থাকা কলেজশিক্ষার ভার বইতে না পারার কারণেই ১৯৯২ সালে ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ নামের একটি নতুন অ্যাফিলিয়েটিং বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃষ্টি হয়।


গত দশকে সরকারের উচ্চ মহলের ভুল সিদ্ধান্তে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের টাকার লোভে ঢাকার সাতটি কলেজকে পুনরায় অধিভুক্ত করে কলেজগুলোর কাগজপত্র/নথি ইত্যাদি গাজীপুর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এনে অধিভুক্তি কার্যকর করতে বহু সময় অপচয় হয়। সবচেয়ে খারাপ যে ঘটনাটা ঘটে তা হচ্ছে, কলেজগুলোতে আবার সেশনজট ফিরে আসে এবং শিক্ষার্থীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।


বর্তমানে যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাতটি কলেজের দায়িত্ব ফিরিয়ে দিয়েছে, তা খুবই বুদ্ধিমানের কাজ এবং প্রজ্ঞাপ্রসূত সিদ্ধান্ত। ধন্যবাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে।


এখন ঢাকার সাতটি কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের জন্য একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আন্দোলন করছেন। এর জন্য সময় বেঁধে দিয়েছেন।



এমন ২৪/৪৮ ঘণ্টায় কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা যায় না। আর ঐতিহ্যবাহী বড় সরকারি কলেজগুলোও একই দাবি তোলে। তাহলে আশু সমাধানের উপায় কী? এ প্রসঙ্গে একটি আশু সমাধানের প্রস্তাব নিচে দেওয়া হলো।


অতিসত্বর এই কলেজগুলো আবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে ফেরত দিয়ে ঢাকা অঞ্চলের মাধ্যমে দেখভাল করার সুযোগ দেওয়া কর্তব্য বলে মনে করি। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার নিজের শিক্ষার্থীদের ওপর সুবিচার করতে পারবে।


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র, বিশেষত আগের বৃহৎ চারটি বিভাগে একেকটি আঞ্চলিক কেন্দ্র বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যকর শাখা উদ্ভূত সমস্যার সমাধান করতে পারে।


এ মুহূর্তে সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ সিদ্ধান্ত দিতে পারে যে ঢাকার সাতটি কলেজের দায়িত্ব জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু গাজীপুরে অবস্থিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল কেন্দ্রীয় প্রশাসন এ দায়িত্ব নিলেও দায়িত্বটি গাজীপুর থেকে পালন করা হবে না। এর দায়িত্ব নেবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকায় অবস্থিত আঞ্চলিক কেন্দ্র।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও