You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈষম্যমুক্ত সমাজ সুশাসন ন্যায়বিচার

আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার লাভ, গণতান্ত্রিক সুশাসন প্রতিষ্ঠা, আইনের শাসন, ন্যায়নীতিভিত্তিক সমাজ গঠন, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন, জানমালের নিরাপত্তা বিধান, ধর্ম পালন, নিজস্ব সংস্কৃতি-মূল্যবোধ-বিশ্বাসের অবারিত চর্চা নিশ্চিত করার জাতীয় আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘ সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় সংগ্রাম-আন্দোলন, গোটা জাতির অপরিসীম ত্যাগে ও অসংখ্য প্রাণের বিনিময়ে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে অর্জিত হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এর তিপ্পান্ন বছর পর চব্বিশের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুনর্বার শত-সহস্র শহীদান এবং অগণিত আহতের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এক নতুন বাংলাদেশ।

স্বাধীনতার চেতনা ও মূল্যবোধকে শুধু শাব্দিক অর্থে নয়, প্রকৃত প্রস্তাবে অর্থবহকরণে সবার সচেষ্ট থাকার অনিবার্যতা অনস্বীকার্য। ভিন্নমুখী ব্যাখ্যার বাতাবরণে স্বাধীনতার অর্জন যাতে কোনোভাবেই মøান না হয়, সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখার প্রয়োজন রয়েছে। স্বাধীনতা অর্জন যত কঠিন, স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণ বা রক্ষা করা তার চেয়ে বেশি কঠিন। চলমান বিশ্ব প্রেক্ষাপট এবং দেশিক বাস্তবতায় এ বিষয়টি নানাভাবে বিবেচিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। জাতির স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা সম্ভব। জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকারের জনকল্যাণমুখী কার্যক্রম ও পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক শক্তির সমৃদ্ধি ছাড়া স্বাধীনতা টেকসই হতে পারে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন