মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩ শতাংশ বৃদ্ধি করেছিল বিএমডিসি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৪৩

সরকারি চাকরিতে নিয়োগে কোটাবিরোধী আন্দোলন ঘিরে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে টানা চার মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও রয়ে গেছে সেই কোটা। এখন শিক্ষায় কোটা নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে।


ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এখন ফেসবুকে কোটাবিরোধী অবস্থান নিলেও সরকারের অবস্থান অস্পষ্ট। তবে বেকায়দায় আছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। একদিকে ভর্তি পরীক্ষার ফল বাতিল করে পুনরায় ফল প্রকাশে শিক্ষার্থীদের আলটিমেটাম, অন্যদিকে সরকারের প্রজ্ঞাপন দুটোকেই আমলে নিতে হচ্ছে তাদের। সংস্থাটি বলছে, এটা সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়।


আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে অজুহাতে মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে কোটা দেওয়া হচ্ছে, এটি যৌক্তিক নয়। বলা হচ্ছে, আপিল বিভাগের রায়ে বলা হয়েছে। আসলে আপিল বিভাগ কোনো বাধ্যবাধকতা দেননি। বরং নারী, শিশু ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর বাইরে কোনো ধরনের কোটা পদ্ধতি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সেটা যেই দিক বা বলুক।


গত বছর মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনিদের জন্য দুই শতাংশ কোটা ছিল। এটি বাড়িয়ে এবার পাঁচ শতাংশ করা হয়েছে। তবে তা মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য। কোটা বৃদ্ধির ফলে এবার ৭৩ নম্বর পেয়েও কেউ ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হতে পারেননি, আবার ৪০-৪১ পেয়েও অনেকে নির্বাচিত হতে পেরেছেন। এ নিয়েই আপত্তি শিক্ষার্থীদের। তাদের দাবি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পোষ্য কোটাসহ সব ধরনের বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করতে হবে।



সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও